सन्तলাভের স্বপ্নপূরণ আইভিএফ-এ
শুধ বংশরক্ষা নয়, সংসার জীবনে পরিপূর্ণতা আনে তা কিন্তু কিন্তু যুগে নানান জটিলতা সন্তানলাভের পথে হয়ে।।।।।।।। সমীক্ষা সমীক্ষা, বিশ্বে প্রতি দম্পতির মধ্যে এক দম্পতি সন্তানহীনতার সমস্যায়।।।।।।।।।।। ভুগছে ভুগছে ভুগছে আশার আশার এদের, এদের চিকিৎসা বিজ্ঞানে গর্ভাধান বা অ্যাসিস্টেড কনসেপশন পদ্ধতির বিকল্প রয়েছে।।।।।।।।।।। বন্দোবস্ত বন্দোবস্ত বিকল্প বিকল্প বিকল্প পদ্ধতির পদ্ধতির পদ্ধতির কনসেপশন কনসেপশন যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সফল ও জনপ্রিয় হল আইভিএফ
और भी बहुत कुछ
आफत এফ-এর পুরো কথাটা হল, ইন-ভিট্রো फ़राज़ेशन। ভিট্রো কথার অর্থ শরীরের বাইরে। যে যে পদ্ধতিতে কৃত্রিম পরিবেশে সৃষ্টি হয় হয়, তাকে বলে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন।।।। চলতি কথায়, টেস্টটিউব বেবি, নলজাতক শিশু।
अभय চিকিৎসা
প্রজননক্ষমতা প্রজননক্ষমতা ওষুধ প্রযুক্তির মেলবন্ধনে বেশ বৈজ্ঞানিক ধাপে সম্পন্ন হয় আইভিএফ।।।। ওষুদের সাহায্যে প্রথমে উৎকৃষ্ট ডিম্বায্যে প্রথমে উৎকৃষ্ট ডিম্বায্যু তৈরি কারু। সেই সেই ল্যাবরেটরিতে উৎকৃষ্ট শুক্রাণুর সঙ্গে মিলনসাধন করে এক বা একাধিক ভ্রূণের সৃষ্টি।। k এরপর এরপর সাহায্যে মায়ের জরায়ুতে প্রতিস্থাপিত।।।।।।।। –
কখন আইভিএ-এর সাহায্য নিতে হবে
কোনও কোনও দম্পতি যদি এক বছর চেষ্টা করার সন্তানধারণ পারে, সেক্ষেত্রে প্রজনন ক্ষমতার সমস্যা আছে বলে বলে ধরে ধরে নেওয়া এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে বা না ভুগে যত তাড়াতাড়ি কাছে যাবে যাবে, তত ভাল ভাল ভাল ভাল প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-করার পর প্রথমে ওষুধ ইনঞ্জেকশন দিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন চিকিৎসকেরা।।।। यहां तक कि অনে সময়ে ল্যাপরোস্কোপি-হিস্টিরিয়োস্কপারি কো यह এতেও কাজ না হলে আইইউআই (ইন্ট্রাইউটেরাইন ইনসেমিশন) আইভিএফ-এর (इन-ভিট্রো ফার্টিলাইজেন) সাহায্য নেওয়া হয়।
নারীর প্রজনন অক্ষমতায় আইভিএফ- প্রতি প্রতি জন মধ্যে এক জনের সমস্যা।।।।।।।।। एक्स्ट्रेक बेयस बैड फ़्यूफ़ैक्टर। কারণ, কারণ বয়স ডিম্বাণুর সংখ্যা ও গুণমান কমতে থাকে।।।। মহিলার মহিলার ৪০ তার বেশি হলে আইভিএফ-সাহায্য সাহায্য ভাল।।। অনেক অনেক সময় আইভিএফ আইভিএফ দু পদ্ধতিতে ধাপ বাইরে ল্যাবরেটরিতে সম্পন্ন হয় বলে সমস্যাটি এড়ানো।।।।। আবার আবার যেসব মহিলার, ডিম্বাশয় থেকে মাসে আসে না না, তাদের ক্ষেত্রে সুফল।।।।।।।।।। মেলে সুফল আইভিএফে আইভিএফে আইভিএফে ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে এন্ডোমেট্রিয়াসিসের সমস্যায় আইভিএফ কার্যকরীীীীী জরায়ুতে ফাইব্রয়েড (টিউমার) থাকলে নিষিক্ত প্রতিস্থাপনে হয়।।।।।। अभय-এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। ডিম্বনালী ডিম্বনালী বন্ধ্যাত্বকরণ বন্ধ্যাত্বকরণ পর কোনও কারণে আবার গর্ভধারণ করতে চাইলে করা যেতে পারে পারে পারে k
২) পুরুষ প্রজনন অক্ষমতায় আইভিএফ- – एस्कॉर्ट एटीएफ़-ए सॉफ़ल मोले। –
अभय-এর প্রস্তুতি
चिकिसा शर्र और निश्छल शहर-ममने के लिए बहुत अच्छा है ইতিবাচক ইতিবাচক এবং অন্য সদস্যদের সহযোগিতা।।।।।। উৎকণ্ঠা উৎকণ্ঠা দুশ্চিন্তায় হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট।।।।।। यह सबसे अच्छा है। শারীরিক ভাবেও সুস্থ-সবল থাকতে হবে। নিয়মিত হাঁটাচলা, যোগব্যায়াম করলে নিয়ন্ত্রণে।।।।।। স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খেতে হবে। মদ্যপান বা ধূমপান বা নেশার বস্তু পরিত্যাগ করহে করহে পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি। প্রস্তুতি-পর্বে চিকিৎসার নিয়ে চিকিৎসকের সঙ্গে আলোচনা করা।।।।। জরায়ুতে জরায়ুতে’টি ভ্রূণ করা হবে তা ঠিক করে নিতে হবে।।।।।
মহিলাদের শারীরিক পরীক্ষা
ওভারিয়ান রিজার্ভ টেস্ট- উদ্দেশ্য ডিম্বাণুর সংখ্যা ও গুণমাণ পরীক্ষা। অ্যান্ট্রাল অ্যান্ট্রাল ফলিকিউল, রক্তে রক্তে ফলিকল ও (ও) মুলেরিয়ান হরমোনের হরমোনের এএমএইচ এএমএইচ মাত্রা মাত্রা করে এই এই পরীক্ষা হয় হয় হয় পরীক্ষা পরীক্ষা এই এই এই করে করে মাত্রা মাত্রা এএমএইচ এএমএইচ বেশি বেশি এএমএইচ, ‘ওভারিয়ান রিজার্ভ ভাল বা যথেষ্ট সংখ্যায় ডিম রয়েছে।।।।।।।। শরীরে উল্টোদিকে উল্টোদিকে বেশি অর্থ অর্থ ওভারিয়ান রিজার্ভ রিজার্ভ কমে।।।।।।
২) हाँकसी- পুর কথাটা হিসটেরোস্যালপিঙ্গো কনট্রাস্ট গানোো আলট্রাসাউন্ডের আলট্রাসাউন্ডের ফ্যালোপিয়ান ফ্যালোপিয়ান পরিষ্কার ছবি পাওয়া যায় এবং সমস্যা রয়েছে না জানা যায় যায় যায় k
৩) हरमन परख- কী কী ওষুধ দেওয়া হবে ঠিক, টেস্টোস্টেরন, থাইরয়েড, থাইরয়েড, প্রোল্যাকটিন প্রোল্যাকটিন পরীক্ষা করে চিকিৎসকেরা।।।।
পুরুষদের শারীরিক পরীক্ষা
হরমোন হরমোন ও ও রক্ত সংখ্যা গুণগত মান মান পরীক্ষা করার জন্য সিমেন অ্যানালাইসিস করা হয়।।। হয় হয়
अभय पडती
১) ডিম তৈরি- প্রথম প্রথম ইনজেকশন ভাল ডিম্বাণু তৈরির করা।।।।।।।।। সাধারণত প্রতি মাসে একটা ডিম ফোটে। কিন্তু কিন্তু ওষুধ ফলে একাধিক ডিম।।।।।।।। যদি যদি সংখ্যায় সংখ্যায় তৈরি না করা যায় তখন দাতার ডিম্বাণু আইভিএফ করা হয় হয় হয় k
২) डेङ्ग্রহ- ঋতুচক্রের ঋতুচক্রের দ্বিতীয় দিন দিন থেকে ফলিকিউলার ফলিকিউলার মাধ্যমে উৎপাদনের তত্ত্বাবধান ও কবে শরীরের বাইরে করে করে আনা আনা আনা হবে হবে তা তা তা হবে হবে আনা আনা করে করে বাইরে শরীরের শরীরের কবে সেই সেই মতো মতো ইনজেকশন দেওয়া হয় ডিম ডিম ফাটিয়ে ডিম্বাণুকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য।। k এই এই ৩২-ঘণ্টার ঘণ্টার আলট্রা সোনোগ্রাফির ডিম্বাণুগুলিকে বার বার করে হয়।।।।।
৩) শুক্রাণু সংগ্রহ- একই একই দিনে করে করে (ডোনার স্পার্মও হতে পারে পারে) পরীক্ষাগারে দেওয়া।।।।।
৪) নিষিক্তকরণ- ডিম্বাণু ডিম্বাণু শুক্রাণু নিষিক্ত করে ভ্রূণ তৈরি চিরাচরিত।।।।।।।। অথবা অথবা সরাসরি ইঞ্জেক্ট করে ভ্রূণ করা হয় হয় আইসিএসআই আইসিএসআই আইসিএসআই ()।
৫) ভ্রূণ প্রস্তুতি ও স্থাপন- ভ্রূণ তৈরি হয়ে যাওয়ার পরে তা ইনকিউবেটরে রাখা রাখা। – – और कभी नहीं। ।
আইভিএফ-এর সুবিধা
আইভিএফ-এ সাফল্যের হার বেশি। বিশেষ করে ৩৫ এর নীচে যাঁদের বয়স, তাঁদের ক্ষের্ তবে বয়স বেশি হলে সাফল্যের হার কমে।
২) একাধিক বার চেষ্টা করা যায়।
৩) ৩ শুক্রাণুতে সমস্যা থাকলে পরিচিত অপরিচিত দাতার কাছ থেকে সংগ্রহ যায় যায়।।।।।।। যায় যায় করা করা সংগ্রহ সংগ্রহ সংগ্রহ থেকে থেকে থেকে কাছ কাছ কাছ
৪) যে সব পরীক্ষা-পরেও প্রজনন সঠিক কারণ কারণ যায় না, সেখানে কাজে আসে।।।।।।। আসে আসে আসে কাজে কাজে আইভিএফ না
৫) पर्यमन क्रेडिट कार्ड যেমন, ক্যানসারের চিকিৎসা (কেমোথেরাপি, প্রজনন) প্রজনন খারাপ প্রভাব।।। এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে চিকিৎসা চিকিৎসা শুক্রাণু সংগ্রহ সংরক্ষণ করা যায় যায় বা ভ্রূণও সংরক্ষণ করে যায়। k
৬) ৬ জরায়ুর সন্তানধারণে অক্ষম অক্ষম হলে আইভিএফ পদ্ধতির নিয়ে দম্পতির নিজস্ব ভ্রূণ মহিলার প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত ক্যারিয়ার ক্যারিয়ার প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত মহিলার অন্য অন্য ভ্রূণ ভ্রূণ নিজস্ব নিজস্ব দম্পতির দম্পতির দম্পতির নিয়ে নিয়ে নিয়ে নিয়ে পদ্ধতির পদ্ধতির পদ্ধতির পদ্ধতির পদ্ধতির
৭) ৭ কখন হবে হবে সময়ের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকে।।।।।।।। থাকে থাকে থাকে
আইভিএফ-এর পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া
ভাল ভাল ডিম যে হরমোন এইচসিজি (এইচসিজি) হয় তাতে ওভারিয়ান হাইপারস্টিমুলেশন সিনড্রোম।।।।। यह এতে ডিম্বাশয়ে ফোলা ভাব ও অল্প ব্যাথা হয়। স্বাভাবিক স্বাভাবিক প্রসবের মাথা ব্যাথা বমি, দুর্বলতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, স্তনে, স্তনে ভার থাকতে।।।। তবে, তবে কোনওটাই বা শরীরের পক্ষে খুব নয়।।।।।।। অনেক অনেক ওভারিয়ান সিনড্রোমের জেরে দ্রুত ও শ্বাসকষ্টের সমস্যা।।।। আগে আগে একটা একটা ফোটানোর জন্য ওষুধগুলো প্রয়োগ করা করা হয় স্ত্রী জননঅঙ্গে ক্যানসারের বাড়ে। k यदीव और ধারণার স্বপক্ষে প্রমাণ পাওয়া যায়ণাগেেগি
কোথায় আইভিএফ করাব
সন্তানলাভে সন্তানলাভে বড় সমস্যা হল পছন্দসই চিকিৎসক ও ক্লিনিক খোঁজাখুঁজিতে অনেকটা সময় নষ্ট।। k এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে কী কী সেই পদক্ষেপ করলে ও হয়রানি দু দু- দু হাত
১) ১ চিকিৎসক ক্লিনিকে যাচ্ছেন যাচ্ছেন, সেখানে হার দেখে নিতে হবে।।।।।।।।।।। নিতে নিতে নিতে
২ ২ নয় গিয়ে এবং চিকিৎসকের কথা বলার পরে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।।।।।।। হবে নিতে নিতে নিতে নিতে সিদ্ধান্ত সিদ্ধান্ত চিকিৎসক চিকিৎসক ধরে শুনছেন কি না তাঁর ব্যবহার কেমন দেখতে হবে।।।। আইভিএফের আইভিএফের অনেকটাই অভিজ্ঞতার উপরে নির্ভর।।।।।।
৩) ৩ প্রশ্নগুলো সেগুলো সেগুলো করতে দ্বিধা উচিত নয়।।।।।।।। নয় নয় নয় चिकिशा शशांकर और सपष्ट ধারণা থাকা ভাল। বিশেষ বিশেষ খরচ কতটা সময় লাগবে নিয়ে সেই মতো তৈরি হতে হবে।।।।।।।।
৪ ৪ পরিকাঠামো, পরিচ্ছন্নতা-ইত্যাদি বিষয়গুলি করতে।।।।।।।।।।।।
৫) স্বাস্থ্যকর্মীদের আচার ব্যবহার খুব গুরুত্ববব
৬ ৬ খেকে দূরত্ব খুব বেশি বারবার যাতায়াতে অসুবিধা হতে পারে।।।।।।। পারে পারে পারে হতে হতে হতে
यह बहुत अच्छा है प्रश्न
জরায়ু জরায়ু ভ্রূণ রাখতে পারে তার কিছু ওষুধ দেওয়া।।।। सबसे अच्छा है। এই এই সময় হলেও পরিশ্রম পরিশ্রম ওজন, তোলা দৌড়াদৌড়ি, দৌড়াদৌড়ি ইত্যাদি এড়িয়ে হবে।।।। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। नियमीत फ़ॉल्क ऐश नाइत हेब। দু’সপ্তাহ পরে পরীক্ষা করে যায় যায় সফল হল কিনা।।। রেজাল্ট ‘পজিটিভ’ হলে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা শুরু।।।।।।। ‘নেগেটিভ’ হলে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। আরও কয়েকবার চেষ্টা করা যায়। প্রথমবারের প্রথমবারের ‘ফ্রিজ’ করা থাকলে বারে খরচ আর সময় দু দু বাঁচে বাঁচে।।
