డిసెంబర్యే కత్ డిమ్, జానున్ ఎ.ఎమ్.హెచ్ టేస్ట్

వారి తార్ థాకేవో జటిల్ హల్ జనతన్త్ర. ডিম্বাণু আর আর শুক্রাণুর মিলনে মিলনে ভ্রূণের সৃষ্টির পিছনে রয়েছে হাজারো হাজারো দুরূহ সমীকরণ।।। এই রকমই রকমই একটা জটিল সমীকরণের নাম হল অ্যান্টি মুলেরিয়ান হরমোন হরমোন, সংক্ষেপে এএমএইচ।। মহিলাদের শরীরে শরীরে ডিম্বাশয়ের ভিতরে ভিতরে ফলিকলের কোষ হরমোন হরমোন ক্ষরণ করে করে করে রক্ত পরীক্ষা পরীক্ষা করে এএমএইচ এএমএইচ হরমোনের মাত্রা নির্ধারণের মাধ্যমে মহিলার মহিলার শরীরের ডিম উৎপাদনের ক্ষমতা বা কত ডিম রয়েছে যায় যায়।।।। ఏటి ఒక్క సాధన రక్త పరీక్ష. ఎర్ జన్య బిషేష్ కోనో సమాయ బా పురందరిదరి. সন্তানধারণে অক্ষমতার অক্ষমতার চিকিৎসায় এই এই পরীক্ষাটি একান্ত ও ও প্রাথমিক ধাপ ধাপ ধাপ 

నారీ బయస్, డిమెయిర్ సంఖ్య

নারীদেহে ডিমের ডিমের সংখ্যা সংখ্যা ও মান নির্ধারণকে নির্ধারণকে পরিভাষায় পরিভাষায় বলা হয় ‘ওভারিয়ান’ রিজার্ভ ‘ প্রত্যেক নারীই নারীই নির্দিষ্ট সংখ্যার ডিম্বাণু নিয়ে জন্মগ্রহণ করে।। রজস্বলা হওয়ার হওয়ার পর প্রতি প্রতি মাসে একটা একটা একটা করে ডিম ডিম ফোটে আর ঋতুস্রাবের সময় বেরিয়ে যায় থেকে থেকে। থেকে এই কারণে মহিলাদের বয়স যত বাড়ে বাড়ে, ততই শরীরে ডিমের সংখ্যা কমে আসে।। এই ভাবে ভাবে ডিম কমতে কমতে কমতে একসময় সন্তানধারণে অক্ষমতার সমস্যা সমস্যা দিতে পারে।।। আধুনিক জীবনযাত্রায় জীবনযাত্রায় বয়সজনিত কারণে কারণে প্রজননে অক্ষমতার সমস্যা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দাঁড়িয়েছে

পড়াশোনা শেষে চাকরি, বিয়ে বিয়ে বিয়ে আর গোছাতে গোছাতে মেয়েদের বয়স বয়স ৩০ ৩০ পেরিয়ে যাচ্ছে যাচ্ছে যাচ্ছে যাচ্ছে తదినె షరీరే డైమెర్ సాంఖ్య కమే এছাড়া ওভারিতে ওভারিতে আগে আগে কোনও সার্জারি সার্জারি হলে বা এন্ডোমেট্রিওসিসের মতো মতো সমস্যা থাকলে ওভারিয়ান রিজার্ভ কমে যেতে পারে।। পারে ক্যানসারের চিকিৎসা চিকিৎসা অর্থাৎ কেমোথেরাপি কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন থেরাপির জন্যও কমে কমে ডিমের সংখ্যা।।। মদ্যপান, ধূমপান ধূমপান বা অন্যান্য অন্যান্য নেশা, স্থূলত্ব, স্থূলত্ব, জিনঘটিত কারণ (ফ্র্যাজাইল ফ্র্যাজাইল), পেলভিক পেলভিক, থাইরয়েড, মাম্পস, মাম্পস-বেশ কিছু অসুখে ডিমের ডিমের সংখ্যা যেতে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে আবার অনেকসময় অনেকসময় ডিমের ডিমের সংখ্যা কম থাকার কোনও সুনির্দিষ্ট কারণ কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না। না

ঠিক ‘ আপাত ভাবে বলা যায় যায়, যাদের যাদের খুব করে ঋতুস্রাব ঋতুস্রাব হয় বা ঋতুস্রাব বন্ধ বন্ধ থাকে, তাদের এই পারে পারে।।।। আবার ২৮ দিনের দিনের আগেই যাদের ঋতুস্রাব হয়ে যায়, তাদেরও এই সমস্যা থাকতে পারে।। অনেকের এই এই সমস্যা থাকলে থাকলে ঋতুস্রাবের সময় বেশি বেশি রক্তপাত হয় হয় হয় আর এই এই সমস্যার সবচেয়ে সবচেয়ে বড় লক্ষ্মণ হল সন্তানধারণে অক্ষমতা এবং গর্ভপাত। গর্ভপাত

సన్తానలావే అక్షరాస్యత ఎమ్యెల్యే

কোনও দম্পতি দম্পতি যদি এক বছর বছর চেষ্টা করার পরও সন্তানধারণ না করতে করতে পারে পারে, সেক্ষেত্রে তাদের প্রজননতন্ত্রে সমস্যা আছে ধরে হয় হয়।।।। সন্তানধারণে অক্ষমতার অক্ষমতার সমস্যাকে অনেকেই ব্যক্তিগত বিষয় ভেবে হীনমন্যতায় ভোগেন ভোগেন। యెటా టిక్ నయ. కరణ్, ఈ అక్షమత కోనో బిచ్చిన ఘట్టం. ভারতের মতো মতো জনবিস্ফোরণের দেশেও দেশেও প্রায় ১২ শতাংশ দম্পতি প্রজনন প্রজনন সমস্যায় ভুগছে।।। আশার কথা হল, প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক বা জৈবিক উপায়ে যারা সন্তানধারণ সন্তানধারণ করতে পারছেন না না না, তাঁদের জন্য আধুনিক চিকিৎসা অ্যাসিস্টেড কনসেপশন বা সহায়ক গর্ভাধান পদ্ধতির রয়েছে রয়েছে। এক্ষেত্রে যত যত দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায় ততই ভাল ভাল। বিশেষ করে করে ৩৫ ৩৫ বা তার উপরে উপরে হলে হলে একেবারে সময় নষ্ট করা উচিত নয় নয় নয় কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে হবে, প্রতি প্রতি ঋতুস্রাবের সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে শরীরে ডিমের কমতে থাকে থাকে থাকে থাকে

সন্তানলাভে অক্ষমতার অক্ষমতার চিকিৎসায় শুরুতেই শুরুতেই মহিলা ও পুরুষসঙ্গীকে কয়েকটি শারীরিক শারীরিক করা হয়।।। পুরুষদের বীর্যরসে বীর্যরসে শুক্রাণুর ঘনত্ব ঘনত্ব ও গুণমান যাচাইয়ের পাশাপাশি মহিলাদের মহিলাদের ‘ওভারিয়ান রিজার্ভ টেস্ট’ করে করে ডিম্বাণুর সংখ্যা ও নেন চিকিৎসকেরা ‘ওভারিয়ান রিজার্ভ রিজার্ভ’র জন্য জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে।। তার মধ্যে অ্যান্ট্রাল ফলিকিউল কাউন্ট কাউন্ট, রক্তে রক্তে স্টিমুলেটিং হরমোন হরমোন (এফএসএইচ) ও অ্যান্টি মুলেরিয়ান মুলেরিয়ান হরমোনের (এএমএইচ) মাত্রা অন্যতম অন্যতম।।।

ఎమ్యెచ్ పరీక్షా కెన్ ఓ కఖన్

মহিলাদের ডিম্বাশয়ে ডিম্বাশয়ে ডিম উৎপাদনের উৎপাদনের ক্ষমতা জানার জন্য এএমএইচ পরীক্ষা করা হয়। হয় বেশি এএমএইচ থাকার অর্থ অর্থ, ‘ওভারিয়ান ওভারিয়ান’ ভাল ভাল বা যথেষ্ট সংখ্যায় রয়েছে শরীরে শরীরে শরীরে শরীরে আর এএমএইচ এএমএইচ-এর লেভেল লেভেল কম হলে পর্যাপ্ত সংখ্যায় ডিম ডিম নেই বলে ধরে হয় হয় হয় হয় কত দিন দিন ধরে শরীরে শরীরে ডিম উৎপাদন হবে বা সন্তানধারণের সন্তানধারণের জন্য হাতে কতটা সময় আছে সেটাও এই পরীক্ষা যায় যায়।।। ইন-ভিট্রো-. তাই সহায়ক সহায়ক গর্ভাধান বা বা অ্যাসিস্টেড কনসেপশনের একেবারে প্রাথমিক ধাপ ধাপ এএমএইচ পরীক্ষা।।। এছাড়া, সময়ের সময়ের আগে মোনোপজ হবে হবে কি তা তা বলা যায় এএমএইচ টেস্টের ফলাফল থেকে থেকে থেকে পিসিওএস বা বা ওভারিয়ান ক্যানসারের ক্যানসারের মতো রোগ নির্ণয়ে এই পরীক্ষা করা হয়। হয়

ఎమ్యెచ్ పరీక్షా పద్ధతి

సాధన రక్ష తూచుక్రేర్ యే కోనో సమాయే ఈ పరిరక్షా. কারণ, অন্যান্য অন্যান্য প্রজনন হরমোনের মতো এএমএইচ এএমএইচ-এর মাত্রার বিশেষ হেরফের হয় না সময়ভেদে সময়ভেদে সময়ভেদে সময়ভেদে স্বাভাবিক ভাবেই ভাবেই এই এই রক্ত ​​পরীক্ষা করার করার বিশেষ বিশেষ কোনও শারীরিক প্রস্তুতিরও দরকার হয় না না না 

ఎమ్యెచ్-మాత్రా

মহিলাদের শরীরে শরীরে অ্যান্টি অ্যান্টি মুলেরিয়ান হরমোন বা এএমএইচ এএমএইচ-এর মাত্রা মাত্রা অনেকটাই নির্ভর বয়সের উপরে উপরে উপরে উপরে బయృసంధి కాలే రక్షణ ఎమ్యెచ్-ఎర్ధరద్. ২৫ বছর বছর বয়সে গিয়ে গিয়ে এই হরমোন চূড়ান্ত মাত্রায় উপস্থিত উপস্থিত মহিলাদের শরীরে।।। ఎరపర్ ధీరే ధీరే ఈ హరమోనేర్ మాతరై కామ్. న్యానోగారం সাধারণ ভাবে বলা যায় যায়, ২৫ ২৫ বছর একজন মহিলার মহিলার রক্তে কম করে ৩ ন্যানোগ্রাম প্রতি মিলিলিটার এএমএইচ থাকার কথা।।। ৩০-এ গিয়ে গিয়ে কমে হয় ২. বিশেষজ্ঞদের মতে, ২ ২ ন্যানোগ্রাম ন্যানোগ্রাম প্রতি মিলিলিটার তার তার বেশি এএমএইচ থাকলে সন্তানধারণে অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।। ২ থেকে থেকে ১ ১ এর মধ্যে থাকলে থাকলে সেটাকে ‘অ্যাভারেজ’ বা সম্ভাবনার দিক থেকে মধ্যম মানের হয় হয় হয় হয় আর ১ ১ এর নীচে চলে চলে গেলে সেক্ষেত্রে দাতার কাছ কাছ থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করে আইভিএফের সাহায্য নেওয়ার দেন চিকিৎসকেরা। চিকিৎসকেরা চিকিৎসকেরা এক্ষেত্রে একটা জিনিস জিনিস মনে রাখতে হবে, ল্যাবরেটরি ল্যাবরেটরি তার মান বিশেষে বিশেষে কমবেশি হতে পারে পারে পারে পারে ఆర్ ఎమ్యెచ్ ఖుబ్ భేష్ কারণ, পলিসিস্টিক পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমে (পিসিওএস) ভুগলে অনেক সময় এএমএইচ বেশি আসে।। 

సబషే బాలా యా, ఎమ్యెచ్ కమ్ హలై హాయి శోధ యోక్ কারণ এএমএইচ এএমএইচ দিয়ে শুধুমাত্র শুধুমাত্র ডিমের সংখ্যা বা উৎপাদন ক্ষমতা ক্ষমতা পারি আমরা।।। একথা মনে রাখতে হবে হবে, সন্তানধারণের সন্তানধারণের জন্য শ ‘বা বা হাজার নয় নয়, একটা ভাল যথেষ্ট।।। সমীক্ষা সমীক্ষা, ওভারিয়ান, ওভারিয়ান রিজার্ভ কম কম রয়েছে মহিলাদের মহিলাদের ৩৩ শতাংশ নিজের ডিমে সন্তানধারণে সক্ষম হন।। হন তবে, যত যত তাড়াতাড়ি সমস্যা ও তার কারণ চিহ্নিত করে করে চিকিৎসা শুরু হবে হবে, তত ভাল পাওয়া যাবে যাবে যাবে

బహుల్ జిజ్ఞాసిత్ ప్రస్థానమాలా:

XNUMX) ఎమ్యెచ్ టేస్ట్ కి డైమర్ గుణగత్ మాన్ జానా యాయా?

এএমএইচ মাত্রার মাত্রার সাহায্যে একজন মহিলার মহিলার শরীরে ডিম উৎপাদন উৎপাদন হতে পারে পারে, তা জানতে পারেন চিকিৎসকেরা।। যত বেশি সংখ্যায় ডিম থাকবে থাকবে, সন্তানধারণের সম্ভাবনা তত বেশি।। কিন্তু ডিমের গুণগত মান কেমন কেমন, তা তা বিশেষ কোনও উপায় এখনও নেই।। এটুকু খালি বলা যেতে পারে পারে, বয়স বয়স হলে ডিমের গুণগত মান ভাল থাকে থাকে থাকে

XNUMX) సన్తానధారణేర్ జన్య ఎమ్యెచ్ పత్రకార?

সন্তানধারণে সক্ষম মহিলাদের মহিলাদের দেহে এএমএইচ এএমএইচ এর মাত্রা ভাবে ভাবে ১ ১.০ থেকে ৪. এএমএইচ ১ ১ এর কম ‘  

 XNUMX) ఎమ్యెచ్ కి వాబే బాడానో యాబే?

এএমএইচ-এর মাত্রা মাত্রা মহিলাদের শরীরের একেবারেই আভ্যন্তরীণ একটি বিষয়।। তাই বাইরের বাইরের কোনও উপাদান বা উপায় দিয়ে কী ভাবে এটা বাড়ানো বাড়ানো যাবে যাবে, সেটা নিশ্চিত করে সম্ভব নয় নয় নয় নয় তবে, পলিসিস্টিক পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা অন্য কোনও শারীরিক সমস্যার সমস্যার জন্য এএমএইচ কম হলে সেই সমস্যার করা যায় যায় যায় এছাড়া, উদ্বেগহীন উদ্বেগহীন থাকা বা স্ট্রেস কমানো কমানো কমানো, স্বাস্থ্যকর স্বাস্থ্যকর খাবার, নির্দিষ্ট নির্দিষ্ট ঘুম ঘুম, ওজন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, যোগাভ্যাসের মতো জীবনযাত্রার অভ্যাস সবসময়েই ডিম্বাণু ডিম্বাণু ও মান ভাল করে করে।।।। কিছু কিছু (ডিএইচইএ, ডিএইচইএ, কোএনজাইম কিউ কিউ, মেলাটোনিন, ভিটামিন, ভিটামিন ডি) নিলে শরীরে এএমএইচ-এর মাত্রা বাড়তে পারে মত রয়েছে রয়েছে।। রয়েছে রয়েছে রয়েছে রয়েছে রয়েছে তবে, চিকিৎসকের চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও সাপ্লিমেন্ট নেওয়া উচিত নয়। কারণ এগুলোর এগুলোর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় হিতে বিপরীত হতে পারে।। আর আদপে এই সাপ্লিমেন্টগুলি কতটা কাজ দেয় দেয়, তা তা দ্বিমত রয়েছে রয়েছে এবং নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে চলছে চলছে

XNUMX) కి ఖబర్ ఖేలే ఎమ్యెచ్ బడబే?

ఖబరేర్ సంగే సరాసరి ఎమ్మెల్యే তবে ভিটামিন ভিটামিন বি ৯ বা ফোলিক অ্যাসিড)