సంరక్షిత వ్రూన్ ప్రతిస్థాపన ఓ యిచ్చిసి

গর্ভাবস্থার শুরুতে শুরুতে গর্ভধারণ সফল সফল হল কিনা জানতে চিকিৎসকেরা সবচেয়ে সবচেয়ে বেশি জোর দেন শরীরে এইচসিজি হরমোনের উপর উপর উপর উপর ఇంకా আবার কী ভাবে গর্ভধারণ হয়েছে হয়েছে, প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক না সহায়ক গর্ভাধান পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে, তার উপরেও এইচসিজি-র মাত্রা নির্ভর করে করে করে యెమన్, చిరాచారిత్ ఐవియఫ్ పద్ధతి వెయ్యండి. কিন্তু আইভিএফ পদ্ধতিতে সংরক্ষিত সংরক্ষিত প্রতিস্থাপন প্রতিস্থাপন (ফ্রোজেন এমব্রায়ো ট্রান্সফার ট্রান্সফার) করা হলে এইচসিজি প্রাকৃতিক গর্ভধারণের মতো স্বাভাবিক থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে কেন এটা এটা হয় বোঝাতে বোঝাতে হরমোন হরমোন কী ও তার কার্যকারিতা কার্যকারিতা এবং আইভিএফ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত করা হল নীচে নীচে নীচে নীচে

ఎచసిజి హరమోన్ కీ

এইচসিজি হরমোনের হরমোনের পুরো কথাটা হল হিউম্যান কোরনিক গোনাডোট্রপিন। এটি ভ্রূণের চারপাশের চারপাশের থেকে নিঃসৃত হয় হয়, পরে পরে যে কোষগুলি প্ল্যাসেন্টা (বাংলায় 'গর্ভের গর্ভের') তৈরি করে করে করে করে শরীরে ইস্ট্রোজেন ইস্ট্রোজেন ও ও প্রোজেস্টেরনের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে এই হরমোন হরমোন হরমোন গর্ভাবস্থার শুরুতে শুরুতে শরীরে এই হরমোনের মাত্রা খুব বেশি থাকে।। বিশেষ করে করে প্রথম প্রথম চার সপ্তাহে প্রতি ৪৮ ৪৮-৭২ ঘণ্টার ঘণ্টার মধ্যে এটি হারে বাড়ে বাড়ে বাড়ে বাড়ে ছয় সপ্তাহ সপ্তাহ থেকে এই এই বাড়ার হারটা কমতে শুরু করে করে এবং সাধারণত গর্ভাবস্থার ৮ ৮ ১১ সপ্তাহের মধ্যে এইচসিজি সবচেয়ে থাকে শরীরে।।। তিন মাস মাস পর পর ধীরে ধীরে এই হরমোনের উপস্থিতি কমতে থাকে শরীরে শরীরে শরীরে সব মিলিয়ে মিলিয়ে বলা যায় যায় গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে ভ্রূণের ভ্রূণের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির হার জানার জন্য এইচসিজি হরমোন সূচক সূচক।।।

స్బాబిక్ గర్భధారణే ఇచసి

নারী দেহে দেহে ডিম্বাশয় থেকে থেকে প্রতি মাসে একটি করে ডিম ডিম ফুটে ফ্যালোপিয়ান টিউবে আসে। আসে আসে এখানেই শুক্রাণুর শুক্রাণুর সঙ্গে মিলনসাধনের পরে ডিম্বাণু নিষিক্ত হয়। ఎరపర్ సే నిషిక్త డైమ్ జరగాలి. সেখানে গিয়ে গিয়ে নিষিক্ত ডিমটি ডিমটি জরায়ুর দেওয়ালে নিজেকে প্রতিস্থাপিত করে করে এবং প্ল্যাসেন্টা তৈরি হয়। হয় হয় এই সময় সময় প্ল্যাসেন্টা প্ল্যাসেন্টা থেকে এইচসিজি এইচসিজি হরমোন ক্ষরিত হয় যা যা ভ্রূণকে বেড়ে বেড়ে তোলার পরিবেশ তৈরি করে করে করে করে

শরীরে এইচসিজি এইচসিজি হরমোনের হরমোনের উপস্থিতি মূত্র ও রক্ত ​​পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায় যায় যায় চিকিৎসকেরা রক্তে রক্তে এই এই হরমোনের উপস্থিতি ও বৃদ্ধির হার হার পর্যবেক্ষণের জন্য বিটাএইচসিজি পরীক্ষা করতে বলেন বলেন বলেন বলেন এইচসিজি লেভেলের পরিমাপ পরিমাপ হয় মিললি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিটস প্রতি মিলিলিটারে (এমআইইউ এমআইইউ (এমআইইউ/ఎమ్ఎల్). গর্ভাবস্থার কোন কোন দিনে দিনে পরীক্ষাটি করা হচ্ছে তার উপরে এর মান নির্ভর করে।। తబే, సాధన వాబే ఏచిసి లేవెల్ XNUMX/ఎమ్మెల్యే/ఎమ్యెల్-ఎర్ ఉపర్ థాకలే 'పజితీభ' బలా చాల. সংখ্যার চেয়েও যেটা গুরুত্বপূর্ণ, সেটা সেটা হল দিন দিন এইচসিজি কী হারে বাড়ছে। বাড়ছে তাই জন্য জন্য পরপর পরপর বেশ কয়েকবার কয়েকবার এই পরীক্ষা করে দেখে দেখে নেওয়া হয় হয় সব চলছে কি না না না না సాధార‌ణ‌భే దు'దినే ద్విగుణ హ‌య‌ఇచ్చి. সেই হিসাবে প্রথম বারে বারে ২৫ যদি আসে আসে, তাহলে দু'দিন পরে সেটা ৫০ হওয়ার কথা কথা কথা 

చిరాచరిత్ ఐభిఎఫ్ పద్ధతి

ఐవీఎఫ్-ఎర్ పూరో ​​కథా హల్, ఇనవిట్రో ఫర్టిలైజేషన్. వీట్రో కథార్ అర్త్ షరీర్ బైరే. যে পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে শরীরের বাইরে কৃত্রিম পরিবেশে জীবন সৃষ্টি করা করা হয়, তাকে বলে ইন ভিট্রো ফার্টিলাইজেশন।। প্রাকৃতিক বা জৈবিক জৈবিক উপায়ে যে সব দম্পতির সন্তান হচ্ছে হচ্ছে না তাদের নিজস্ব ও) এক্ষেত্রে ওষুধের ওষুধের সাহায্যে প্রথমে প্রথমে উৎকৃষ্ট ডিম্বাণু তৈরির চেষ্টা করা হয় হয় হয় ঋতুচক্রের দ্বিতীয় দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিন দিন থেকে ফলিকিউলার স্টাডির মাধ্যমে মাধ্যমে ডিম্বাণু উৎপাদনের বিষয়টি তত্ত্বাবধান ও ও কবে শরীরের বাইরে বার আনা হবে তা নির্ণয় করা হয়।। সেই মতো মতো দিন দেখে আর একটি একটি ইনজেকশন দেওয়া হয় যা ডিম ডিম ফাটিয়ে ডিম্বাণুকে বাইরে আসতে সাহায্য করে করে করে এই ইনজেকশন দেওয়ার দেওয়ার ৩২-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে মধ্যে অ্যাসপিরেশন অ্যাসপিরেশন সার্জারি বা পেলভিক পেলভিক ল্যাপারোস্কোপির সাহায্যে ডিম্বাণুগুলিকে করে আনা হয় হয় হয় হয় একই দিনে পুরুষসঙ্গীর শুক্রাণু শুক্রাণু সংগ্রহ করে (ডোনার স্পার্মও ব্যবহার ব্যবহার হতে পারে) পরীক্ষাগারে রেখে হয় হয়।। ডিম্বাণু ও ও শুক্রাণু শুক্রাণু পরস্পরকে নিষিক্ত করে ভ্রূণ তৈরি হয় চিরাচরিত পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে অথবা শুক্রাণুকে শুক্রাণুকে সরাসরি ডিম্বাণুতে ইঞ্জেক্ট করে ভ্রূণ তৈরি করা করা হয় (আইসিএসআই)। వ్రూణ్ తేరి హై యావాయర్ పై తైరయి . পাঁচ থেকে ছ'দিনের মাথায় আট কোষ কোষ, ষোলো ষোলো কোষ বা ব্লাস্টোসিস্ট অবস্থায় ভ্রূণ মায়ের গর্ভে প্রতিস্থাপিত করা সাহায্যে।।।      

సంరక్షిత వ్రూన్ ప్రతిష్టాపన ఐవిధ్దత్

চিরাচরিত আইভিএফ পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে একটা চ্যালেঞ্জ চ্যালেঞ্জ হল হল, এখানে এখানে ভ্রূণটি বাইরে সৃষ্টি হওয়ার কারণে মায়ের শরীরে যে প্রেগন্যান্সি প্রেগন্যান্সি তৈরি হওয়ার কথা তা বাস্তবের সঙ্গে না।। না জৈবিক বা বা প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক গর্ভধারণের ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি হরমোন বৃদ্ধির হার হার ভ্রূণের বৃদ্ধির সঙ্গে তাল রেখে হয় হয় হয় হয় ঋতুচক্রর স্বাভাবিক স্বাভাবিক নিয়মে গর্ভধারণের পর এই হরমোনাল পরিবর্তন হয়।। ఐవిఫే దువాబే ఈ స్బాబ్‌బికత్ బి. এক, এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে উৎকৃষ্ট ডিম্বাণু তৈরির জন্য ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করা হয় হয় হয় దూయ్, కార్యాలయం ফলে মহিলার মহিলার শরীরের শরীরের স্বাভাবিক ঋতুচক্রের সঙ্গে বিশেষ এই পরিস্থিতির মেল হয় না।। ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত উদ্দীপিত করার ফলে ইস্ট্রোজেন খুব খুব বেড়ে যায় এবং যার জন্য প্রোজেস্টেরনের প্রোজেস্টেরনের মাত্রাও দ্রুত বাড়তে থাকে, যেটা যেটা লাইনিং প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে করে।। প্ল্যাসেন্টার গঠন গঠন ও ও এইসিজি হরমোন উৎপাদনের জন্য সুস্থ সুস্থ স্বাভাবিক এন্ডোমেট্রিয়াল লাইনিং তৈরি হওয়া জরুরি জরুরি জরুরি জরুরি কিন্তু আইভিএফ-এর ক্ষেত্রে ক্ষেত্রে উদ্দীপক ব্যবহারের ফলে এই এন্ডোমেট্রিয়াল এন্ডোমেট্রিয়াল লাইনিং বিকাশের হার ভ্রূণের বিকাশের সঙ্গে সহাবস্থান করে না না না এই জায়গাগুলি জায়গাগুলি থেকে থেকে ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের পরেও গর্ভপাতের একটা সম্ভাবনা থেকে যায় যায় যায় 

সেই কারণে এখন সংরক্ষিত সংরক্ষিত ভ্রূণে আইভিএফ (ফ্রোজেন এমব্রায়ো ট্রান্সফার ট্রান্সফার বা এফইটি) করার পরামর্শ চিকিৎসকেরা চিকিৎসকেরা।। সদ্য ডিম্বাণুতে ডিম্বাণুতে তৈরি তৈরি ভ্রূণ কয়েকদিন কয়েকদিন পরে প্রতিস্থাপন না করে করে সংরক্ষণ করে করে রেখে হয় বিশেষ ব্যবস্থায় ব্যবস্থায় ব্যবস্থায় ব্যবস্থায় চিকিৎসক মহিলার মহিলার শরীরে হরমোন লেভেল লেভেল নজরে রাখেন এবং অপেক্ষা অপেক্ষা করেন কখন আইভিএফ প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত ব্যবহৃত উদ্দীপকের জের থেকে থেকে মহিলার মহিলার ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের উপযোগী অবস্থায় আসবে।।

వ్రూణ్ పత్రిష్టాపనేర్ జన్య వై చౌక్‌స్టాట్ గర్వధారణేర్ సంభవనార్ బడాయి రోజు. সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, আইভিএফ আইভিএফ প্রক্রিয়ায় প্রক্রিয়ায় ভ্রূণ প্রতিস্থাপনে গর্ভধারণের সম্ভাবনা সম্ভাবনা প্রায় উপায়ে গর্ভধারণের সমান সমান সমান সমান গর্ভপাতের হার হার তুলনায় কম এবং ভ্রূণের বিকাশের হারও যথাযথ।।

సంరక్షిత వ్రూన్ ప్రతిష్టాపనేర్ పై ఇది జరిగింది.

চিরাচরিত আইভিএফ আইভিএফ পদ্ধতিতে ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করার করার পাশাপাশি ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের জন্য অতিরিক্ত অতিরিক্ত এইচসিজি হরমোন বাইরে শরীরে দেওয়া হয় হয় হয় సంరక్షిత వ్రూణ ప్రతిస్థాపనే తా కార. ফলে ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের প্রতিস্থাপনের দু'সপ্তাহ পরে এইচসিজি লেভেল পরীক্ষা করা করা হয় হয় যখন, তখন তা মোটামুটি ভাবে জৈবিক উপায়ে মাত্রাতেই থাকে। అర్థాయు ఏకత్రేయో హెచ్‌సిసి XNUMX ఎమ్‌ఐయు/এমএল-এর এর কম কম হলে রেজাল্ট রেজাল্ট নেগেটিভ এবং ২৫ এর এর বেশি হলে রেজাল্ট পজিটিভ ধরা হয়।। হয়

এইচসিজি লেভেল লেভেল মনিটর মনিটর করে গর্ভপাতের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা আন্দাজ করা যায় যায় যায় యెమన్ మొటముటి వాబే XNUMX దినము మాథై/ఆమె అబార్ XNUMX దినేర్ మాథాయ హెచ్‌సిసి ఎమ్‌ఎమ్/এমএল-এর বেশি বেশি হলে হলে সুস্থ সন্তানের জন্মের সম্ভাবনা ৯১ ৯১ শতাংশ রয়েছে হয় হয় হয় হয় এই এইচসিজি এইচসিজি হরমোনের হরমোনের উপস্থিতি দিয়েই দিয়েই জানা যায় যমজ বা বা ততোধিক সন্তানের সন্তানের জন্মের আছে কি না না না না একটি ভ্রূণ ভ্রূণ থাকলে ১৩ দিনের মাথায় এইচসিজি যেখানে ৩৩৯ এমআইইউ এমআইইউ/ఎమ్మెల్యే/ఎమ్ఎల్.

যদিও চিকিৎসকেরা চিকিৎসকেরা এইসিজি এইসিজি হরমোনের মাত্রার মাত্রার চেয়ে কী হারে বাড়ছে বাড়ছে তার উপরেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেন দেন দেন দেন সংরক্ষিত ভ্রূণ ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থার ১৭ দিনে এইচসিজি ২০০ এমআইইউ এমআইইউ/ఎమ్యెల్-ఎర్ బేశి 

బహుల్ జిజ్ఞాసిత్ ప్రస్థానం

১) আইভিএফ-এ ফ্রেশ ফ্রেশ আর ফ্রোজেন এমব্রায়ো ট্রান্সফারে এইচসিজি এইচসিজি লেভেলে কী পার্থক্য থাকে পার্থক্য?

সাধারণত সাধারণত (ফ্রেশ) পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে ভ্রূণ ভ্রূণ এইচসিজি লেভেল একটু বেশি বেশি থাকে কারণ এক্ষেত্রে এইচসিজি বাইরে থেকে থেকে হয় পূর্ববর্তী ধাপে।।। সেই জন্যই জন্যই অনেক সময় ফলস পজিটিভ প্রেগন্যান্সি রিপোর্টও আসে।। అన్యదికే, సంరక్షిత వ్రూణ్ . তাই প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক উপায়ে গর্ভধারণের গর্ভধারণের যে মাত্রা দরকার দরকার তাই থাকে থাকে (২৫ ২৫ ২৫ ২৫ ২৫ থাকে থাকে থাকে থাকে/ఎమ్యెల్-ఎర్ బేషి మరియు ప్రతి దు'దినే ద్బిగున్).

XNUMX) హెచ్‌సిసి లేవెల్ బేషి థాకార్ అర్థ్ కీ?

ప్రథమ్, ఒక జన్ మహిలార్ షరీర్ ఒక రకము. তাই এইচসিজি-র মাত্রা মাত্রা প্রসূতি বিশেষে হেরফের হয় এবং এবং বিষয়টা আপেক্ষিক আপেক্ষিক আপেক্ষিক তবে, সাধারণ সাধারণ ভাবে এইচসিজি বেশি আছে মানে গর্ভধারণ গর্ভধারণ স্বাভাবিক ধরে নেওয়া হয় হয় হয় কিন্তু, এইচসিজি এইচসিজি খুব বেশি হলে সেটা যমজ বা বা একাধিক সন্তানের ইঙ্গিত দেয় দেয় দেয় আর বেশি বেশি এইচসিজি থেকে থেকে আগত সন্তানের ডাউন সিনড্রোমের ঝুঁকিও থাকে থাকে থাকে এই সব কারণে, এইচসিজির এইচসিজির মাত্রা ঠিক না বেশি না কম, এই চিন্তা চিকিৎসকের উপরেই ছেড়ে দেওয়া উচিত উচিত উচিত  

XNUMX) హెచ్‌సిసి లేవెల్ కమ్ థాకార్ అర్థ్ కీ?

ఒక్క సారి তাই এইচসিজি বেশি বেশি থাকুক বা কম, ঝট ঝট নিজে থেকে থেকে কোনও আসা উচিত নয় নয় নয় নয় কারণ এইচসিজি এইচসিজি কী কী হারে বাড়ছে বাড়ছে সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং এবং চিকিৎসকেরা এই হিসাব বেশি ভাল করবেন করবেন করবেন করবেন তবুও বলা যেতে যেতে পারে, এইচসিজি এইচসিজি প্রয়োজনের অনেকটা কম কম থাকলে সব কিছু ঠিক নেই অনুমান হয় হয় হয় হয় হয় গর্ভপাতের সম্ভাবনা সম্ভাবনা থাকতে পারে আবার ইকোপ্টিক প্রেগন্যান্সিও হতে পারে।।