• English
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ

ভ্যাজাইনাল ইফরফরক, কারণ, ওষুধ, চিকিৎসা এবং প্রতিকার সম্পর্কে ব্যাখ্যা করুন

  • প্রকাশিত সেপ্টেম্বর 08, 2023
ভ্যাজাইনাল ইফরফরক, কারণ, ওষুধ, চিকিৎসা এবং প্রতিকার সম্পর্কে ব্যাখ্যা করুন

জ্যাইনাল ইস্ট ইনফ সক্রিয় হলে কী করবেন

নারীদের যৌনাঙ্গে বিভিন্ন কারণে সংক্রমণ হতে পারে। ইস্ট বাঙ্গান্স থেকে সংক্রমণ এর মধ্যে। চিকিৎসা পরিভাষা যার নাম ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরম গ্রুপ। প্রতি চার জন নারীর মধ্যে এক জন নারী কখনো কখনো এই পরিস্থিতির কারণে পড়েন। তবে, সজা-সচেতন যেমন এই রোগটি প্রতিরোধ করা যায়, তবে চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব।

ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ ক্রাইম কী

ক্যানডিডাক এক ধরনের ইস্ট বা ফাঙ্গাস আমরা শরীরে বয়েবই অজান্তে। ত্বকে বা গলায়, মুখের ভিতরে, পরিপাক নালীতে এই ফাঙ্গাস থাকে। 'গুড ব্যাকটেরিয়া'রা আমার নিয়ন্ত্রণেব। ফলে এমনিতে এরা উপস্থিত থাকতে শরীরে সমস্যা হয় না। কিন্তু কারণ এই ফাসস অ্যাঙ্গেঞ্জে উইনসিং পড়লে তা বিস্তারিত করে সংক্রমণের দ্রুত অনুরোধ করুন। প্ল্যাক বলে ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ ক্রাইম। এই রোগ হলে যোনিতে শুরু ভাব, চুলকানিরও যোনিদ্বারের রং লালচে হওয়া যায়। এর সাথে যোনি থেকে অস্বাভাবিক করণ হয়। সহবাসে ও মূত্রের সময় শক্তি ভাব বাড়ে। তবে এই রোগ হলে দুশ্চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। অ্যান্টিঙ্গাল এক্সপেক্টে ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফর গ্রুপ সেরে যায় এক সপ্তাহের মধ্যে।

ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরমেন্স কেন হয়

যৌনাঙ্গে ক্যানডার বিস্তারিত নিয়ন্ত্রণের প্রয়োগের ক্ষমতার প্রতিক্রিয়া জানাও। কারণ এটা হতে পারে-

১) অ্যান্টিবায়োপার প্রভাব- অ্যান্টিবায়ো এক্সার প্রভাবে যৌন ব্যাকটে উপস্থিত 'গুড্‌রিয়া' মারা 'ব্যাড' ফাঙ্গাস ছড়িয়ে পড়ে।

২) হরমোনের তারতম্য- শরীরে হরমোনের তারতম্য হলে যোনিদেশে যে ভারসাম্যের অবস্থা ছিল তা বিঘ্নিত হয় এবং সেই সুযোগে ক্যানডিডা বিস্তারিত করে। গ্রাবস্তয় হরমোনের তারতম্য শরীরে। আবার জন্মনিরোধক বড়ি নিয়ম এমনকী ঋতুচক্রের বিভিন্ন সময়ে যে হরমোনের তারতম্য তা থেকেও এই ইনফরম্যাট হতে পারে।

৩) ডায়াবেটিস- তার প্রভাব পড়ে যা থেকে আবার ফাঙ্গাল সংক্রমণ হতে পারে।

৪) অনুমোদন ক্ষমতা- ক্ষমতা ইমিউন সিস্টেমের শক্তি সক্রিয় হলে এই ফাঙ্গাল সংক্রমণের সামনে থাকে। এইচআইভি-র প্রয়োগ বা কেমোথেরাপি, রেডিয়েশনের শরীরে অনাক্রম্যতার সমন্বয় করা হয়।

৫) স্বাস্থ্যবিধি- অপরিচ্ছন্ন, ভেজা অন্তর্বাস পরে থাকলে তা থেকে ফাঙ্গাসের আক্রমণ হতে পারে। ঘর্মাক্ত অন্তর্বাসও পরে থাকা উচিত নয়। কারণ ঘাম আর্টিকেল থেকে ফাঙ্গাঙ্গাল ইন ক্রাফটি হয়। জেট স্প্র ওয়াশ ব্যবহারে যৌন সংসর্গের ভিতর জোরে জল্পনা কিছু ভাল ব্যাকরিয়া পার্টিতে যায়, যা ইনস্টফ থেকে সক্রিয় হতে পারে। যৌনাঙ্গে সুগন্ধী সাধারণ জিনিস যেমন, সুগন্ধী ট্যাম্পোন বা প্যাড বা ডিওড্রন্ট ব্যবহার করা হয় তা থেকে এই ধরনের ইস্টের সংক্রমণের ক্ষতি হয়।

কাদের ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ আক্রমণ হয়

যে নেতার মহিলা ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরমেন্স হতে পারে। তবে বয়ঃসন্ধিকাল থেকে এই সময় পর্যন্ত এই রোগে বিপদের ঝুঁকি বেশি থাকে। এমনিতে এটি রোগ দেখতে, ছেলের ইস্ট ইনফরম গ্রুপে পাল্টা হতে পারে। শিনে ইস্ট ইনফরম করলে তাকে পেনাইল ইস্ট ইনফরম্যাক্ট বলে। জ্বালাভাব ও চুলকানি এর উপসর্গ। যৌনসংসর্গ থেকে এই রোগ সংক্রামিত হয়। প্রসঙ্গত, ছোট বাচ্চাদের ডায়াপার থেকে ইস্ট ইনফ সক্রিয় হতে পারে। এটি ক্ষতিকর না করতে চিকিৎসার সময়ে প্রয়োজন।

ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফর ক্রাইমার লক্ষ্মণ

১) প্রথম ও লক্ষ্মণ হল যোনি ও যোনি বারে চুলকানি ও প্রধান শক্তি।

২) মূত্র ফেলা ও সহবাসের সময় শক্তি বাড়ে।

৩) যোনিদ্বার লালচে হওয়া যায়। ছোট কাটাদাগ বা চিড়ের মতো হতে পারে।

৪) ইস্ট ইনফরফঃ সাদা রঙের, রক্তের গঠন যোনিস্রাব হতে পারে। তবে, এটি দুর্গন্ধহীন হবে। দুর্গন্ধ থাকলে অন্য রোগের উপসর্গ।

ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ ক্রাইম নির্ণয়

ইস্ট ইনফের যুদ্ধের লক্ষ্মণ চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গে যোনিতে আরও বেশ কয়েক ধরনের সংক্রমণের লক্ষ্মণ রাখা যায়। যেমন, ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজাইনোসিস বা যৌনবাহিত রোগের (এসটিডি) লক্ষ্মণগুলি একই রকম। তাই সে ওয়ার্ড মেড হিস্ট্রি অন্য আগে কখনও যোনিতে আক্রান্ত হয়েছে কি না সম্পর্কে খোঁজ নেবেন। ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরক্র্যাক্টের কিছু লক্ষ্মণ অন্যদের সামনে থেকে। যেমন, ইস্ট ইনফরফের ক্ষেত্রে স্রাব দুর্গন্ধযুক্ত হয় না। ব্যাকটেরাল ভ্যাজাইনোসিসে যে স্রাব হয় দুর্গন্ধপূর্ণ। ইস্ট ইনফ লালের ক্ষেত্রে যোনিদ্বার রঙের হয়ে যায়। ব্যাকটেরাল ভ্যাজাইনোসিসে দেখা যায় না। এই লক্ষ্মণগুলো নির্ণয় করার জন্য 'পেলভিক এক্সাম' করেন। আরও নিশ্চিত হতে স্রাবের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবরেটরিতে গ্রুপ ফাঙ্গাল কালচারের জন্য।

ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরেক্টরের চিকিৎসা

অ্যান্টিনগাংফাষুদের সাহায্যে ভেজাইনাল ইস্ট ইনফরেক্টরের চিকিৎসা হতে পারে। চাপ কতটা তার উপরে নীতির শর্ত রয়েছে (ফ্লুকোজোল)। আবার যোনিতে লাগানোর মতো ব্যবস্থাও রয়েছে। আপনি অন্য অ্যান্টিফাল সামঞ্জস্যগুলি হল মাইকোনাজোল, কোর্কোনাজোল, ক্ল্যারিঙ্গা ট্রিমাজোল, বুকোনাজোল৷ সাধারণত পড়লে এক সপ্তাহের মধ্যে এই সংক্রমণ সেরে যায়।

প্রসঙ্গ নিতে, চুক্তি, যত দিন বলবেন তা দিতে হবে। কারণ কারণ না সারলে অনেক সময় আবার এই সংক্রমণ ফিরে আসে চটলদি। অনেক সময় প্রেসক্রিপশন ছাড়া দোকান থেকে অ্যান্টিফাঙ্গাল মলম অর্থনীতি ব্যবহার করে কেউ। কিন্তু ইস্ট-ইন সংগ্রাম হয়েছে। আর একটা কথা রাখা দরকার, যৌন সংক্রামক রোগ তা না হলে পর্যন্ত যৌনসংসর্গ না করাই ভাল। কারণ সেক্ষেত্রে সংক্রামিত হতে পারে।

বাড়িতে ইস্ট ইন সক্রিয় সারানোর উপায়

ইস্ট ইনফ গ্রুপ সারানোর জন্য ঘরোয়া কিছু উপায় রয়েছে। তবে এগুলি কতটা কার্যকর তা নিয়ে মতভেদ আছে।

১) দই- প্রোবায়োটিক ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে নিয়মিত কার্যকরী। কারণ এটিতে 'লাইভ ব্যাকটেরিয়া' (জেমন, ল্যাকটোব্যাসিলাস অ্যাসিডোলাস) থাকে। গবেষণা পরামর্শ দেই বা ইগার্ট মাইক্রোবায়োমের বিস্তারিত সাহায্য করে ইস্টের প্রসেসনেক্টায়। চিনি ছাড়া দই (গ্রিক ইয়োগার্ট) মান তাই পরীক্ষা পাওয়া যায়। যোনিদ্বার ও যোনিতে আমার দইও লাগানো যেতে পারে।

২) বোরিক অ্যাসিড- বোরিক অ্যাসিড খুব অ্যান্টিসেপটিক। বোরিক অ্যাসিড ভ্যাজাইনাল সাপোজিটরিস ইস্ট ইন সক্রিয় ইন্সটিটাতে পারে। তবে বেশি করে বোরিক অ্যাসিডের প্রয়োগ প্রয়োগ করতে হবে। সাধারণ ক্ষত বা ব্যবহার থাকলে সেখানে বোরিক অ্যাড লাগানো উচিত এবং এটি দেখা যায় না। গর্ভাবস্থায় সাধারণভাবে বোরিক অ্যাসিড ব্যবহার করা যাবে না।

৩) এসেশিয়াল অয়েল- অলিভ বা অরিগ্যানো আসা তিন থেকে পাঁচটি অরিগ্যানো এসেনশিয়াল অয়েল (ওয়াইল্ড অরিগ্যানো থেকে সংগৃহীত) ফোটা টি-টি-আমেল অয়েল বোধক তামে মেখে প্রযুক্তি পাওয়া যায়। তবে, এটি যোনিদেশে লাগানো যাবে না।

৪) নারকেল তেলে অ্যান্টি-ফালঙ্গা উপকরণ আছে। যৌনাঙ্গে লাগিয়ে প্রয়োগ করা যেতে পারে।

৫) রসুন, ভিটামিন সি যুক্ত খাবার ক্রম ইস্ট ইন ক্রিট দ্রুত সেরে যায়।

ভাষা জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা

১) ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফরমেন্স কি নিজে থেকে সেরে যেতে পারে?

সংক্রমণ খুব কম হলে অনেক সময় নিজে থেকে সেরে যায়। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই চিকিৎসা করা হয়। পাশাপাশি যোগাযোগ কম চিকিৎসা করিয়ে নেওয়া ভাল। নয়তো এটি ফিরে আসে। অনেক যুদ্ধ আবার সহ সংঘর্ষ পরবর্তী কালের ঘটনা ঘটতে গিয়ে পরিস্থিতি অসামান্য হয়ে উঠেছে।

২) ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ ক্রাইম এড়াতে কী করতে হবে?

কিছু বিষয়ে সজাগ ও সতর্ক থাকলে এই রোগ এড়ানো যায়। যেমন, যৌনাঙ্গের ভিতরে জোরে জলের ঝাপটা দেওয়া উচিত নয়। গুনগত গুড ব্যাকটেরিয়া নষ্ট হয়ে যায়, যা ফাঙ্গাসের বিস্তারিত ইন্সটাতে পারত। যোনিদেশে সুগন্ধী জিনিসপত্র, সে প্যাড-পর বাম্পোন, না ব্যবহার করাই ভাল। স্নান করে ভেজা অন্তর্বাস ছাড়া বা জিম করার পরে ঘামে ভেজা অন্তর্বাস পরে থাকার মতো অভ্যাস থাকলে বদলাতে হবে। পরিচ্ছন্ন, নীল, সুত্র অন্তর্বাস পরা উচিত। ডায়াবেটিস থাকলে রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। যখন-তখন অ্যান্টিবায়োটিক নেওয়া উচিত নয়। ডেই বা প্রোব্যাকটেরিয়া সাপ্লিমেন্ট স্ট্যান্ডার্ড ল্যাকটোব্যাসিলাস বা 'গুড ব্যাকটেরিয়া' বাড়ে। ইস্ট ইন ক্রাক্ট বাধার ফলে।

৩) ঋতুসরাবের সময় কি ইস্ট ইনফরেক্টরের পাওয়ার বাড়ে?

হ্যাঁ, মাসিক ঋতুস্রাব শুরুর আগে ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ্রাক্টের বিপদ বাড়ে। হরমোনের তারতম্যের কারণে এমনটা হয়। ঋতুস্রাবের সময় এই ধরনের ইনফরমার সমস্যা হলে পরিস্থিতি আরও জটিল হতে পারে। ঋতুস্রাব শেষ পর পর ইনফরম না হতে কমলে উত্তরের কাছে যেতে হবে। আর বিবৃতি বার এমনটা হলে পরবর্তীতে অবশ্য পরামর্শ নিতে হবে।

৪) গ্রাবস্থায় ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ সক্রিয় হলে কী করা হবে?

হরমোনের তারতম্য হয় বলে গ্রাবস্থায় ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফ প্রতিরোধ বাধা থাকে। কারণ কারণে এটা দ্রুততার সাথে পরামর্শ নেওয়া। প্রতিনিয়ত দেওয়া হয় না। অ্যান্টিঙ্গাল মলম বা জেলে ব্যবহার করা যায় শুধু। এমনিতে ভ্যাজাইনাল ইস্ট ইনফেরের জন্য গ্রুপের সন্তানদের ক্ষতি হয় না। তবে প্রসবের সময় যোনিতে এই ইনফরমেশন থাকতে পারে তা মহিলার কাছে যেতে পারে। তাই সারিয়ে ফেলা উচিত।

সম্পর্কিত পোস্ট

লিখেছেন:
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

পরামর্শক
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য হলেন একজন বিশিষ্ট IVF বিশেষজ্ঞ যার 32 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা ভারত জুড়ে এবং যুক্তরাজ্য, বাহরাইন এবং বাংলাদেশের মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলিতে বিস্তৃত। তার দক্ষতা পুরুষ ও মহিলা বন্ধ্যাত্বের ব্যাপক ব্যবস্থাপনা কভার করে। তিনি সম্মানিত জন র‌্যাডক্লিফ হাসপাতাল, অক্সফোর্ড, যুক্তরাজ্য সহ ভারত ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ধ্যাত্ব ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
32 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ

আমাদের সেবাসমূহ

প্রজনন চিকিৎসা

উর্বরতার সমস্যাগুলি মানসিক এবং চিকিৎসাগতভাবে উভয়ই চ্যালেঞ্জিং। বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ-এ, আমরা অভিভাবক হওয়ার পথে আপনার যাত্রার প্রতিটি ধাপে আপনাকে সহায়ক, ব্যক্তিগতকৃত যত্ন প্রদানের উপর ফোকাস করি।

পুরুষ বন্ধ্যাত্বতা

পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব সমস্ত বন্ধ্যাত্ব ক্ষেত্রে প্রায় 40%-50% জন্য দায়ী। শুক্রাণুর কার্যকারিতা কমে যাওয়া জেনেটিক, জীবনধারা, চিকিৎসা বা পরিবেশগত কারণের ফল হতে পারে। সৌভাগ্যবশত, পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্বের বেশিরভাগ কারণ সহজেই নির্ণয় এবং চিকিত্সা করা যেতে পারে।

আমরা পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব বা যৌন কর্মহীনতা সহ দম্পতিদের জন্য শুক্রাণু পুনরুদ্ধার পদ্ধতি এবং চিকিত্সার একটি বিস্তৃত পরিসর অফার করি।

দাতা সেবা

আমরা আমাদের রোগীদের জন্য একটি ব্যাপক এবং সহায়ক দাতা প্রোগ্রাম অফার করি যাদের উর্বরতা চিকিত্সার জন্য দাতার শুক্রাণু বা দাতার ডিমের প্রয়োজন হয়। আমরা নির্ভরযোগ্য, সরকারী অনুমোদিত ব্যাঙ্কগুলির সাথে অংশীদারিত্ব করছি যাতে মানের নিশ্চিত দাতা নমুনাগুলি আপনার রক্তের ধরণ এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে যত্ন সহকারে মেলে।

প্রজনন সংরক্ষণ

আপনি পিতৃত্ব বিলম্বিত করার জন্য একটি সক্রিয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন বা আপনার প্রজনন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে এমন চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে চলেছেন, আমরা আপনাকে ভবিষ্যতের জন্য আপনার উর্বরতা সংরক্ষণের বিকল্পগুলি অন্বেষণ করতে সহায়তা করতে পারি।

গাইনোকোলজিকাল পদ্ধতি

কিছু শর্ত যা মহিলাদের উর্বরতাকে প্রভাবিত করে যেমন ব্লক করা ফ্যালোপিয়ান টিউব, এন্ডোমেট্রিওসিস, ফাইব্রয়েড এবং টি-আকৃতির জরায়ু অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিত্সাযোগ্য হতে পারে। আমরা এই সমস্যাগুলি নির্ণয় এবং চিকিত্সা করার জন্য উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক এবং হিস্টেরোস্কোপিক পদ্ধতির একটি পরিসীমা অফার করি।

জেনেটিক্স এবং ডায়াগনস্টিকস

পুরুষ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্বের কারণ নির্ণয় করতে প্রাথমিক এবং উন্নত উর্বরতা তদন্তের সম্পূর্ণ পরিসর, ব্যক্তিগতকৃত চিকিত্সা পরিকল্পনার পথ তৈরি করে।

আমাদের ব্লগ

অধিক জানার জন্য

আমাদের বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলুন এবং অভিভাবকত্বের দিকে আপনার প্রথম পদক্ষেপ নিন। একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে বা একটি তদন্ত করতে, দয়া করে আপনার বিশদ বিবরণ দিন এবং আমরা আপনার কাছে ফিরে আসব।


জমা দিন
এগিয়ে যান ক্লিক করে, আপনি আমাদের সাথে সম্মত হন শর্তাবলী এবং গোপনীয়তা নীতি

আপনি আমাদের কাছেও পৌঁছাতে পারেন

তোমার কোনো প্রশ্ন আছে?

পাদচরণ তীর