• English
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ

পুরুষ বন্ধ্যাত্ব কি (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব)

  • প্রকাশিত ফেব্রুয়ারী 03, 2023
পুরুষ বন্ধ্যাত্ব কি (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব)

বাবা হতে না-পারার প্রোগ্রাম কারণ ও তার চিকিৎসা (বাংলায় বন্ধ্যাত্ব কী)

 

লাভে অক্ষমতা সমস্যা ক্রমবর্ধমান বিকাশ বিশ্বে এবং সমীক্ষার পরামর্শে, সন্তানহীনতার প্রতি তার প্রতি সমর্থনের সঙ্গে পুরুষসঙ্গী। মুশকিল হচ্ছে, একজন মহিলা সমস্যা ও চিকিৎসা নিয়ে যতটা তৎপরতা থাকে, পুরুষসঙ্গী অনুর্বরতার ক্ষেত্রে হয় না। পৌরুতাকে কেন্দ্রে অক্ষম এবং চিকিৎসার প্রথম ধাপে সমস্যা সমাধানের জন্য সমস্যার সমাধান নেওয়ার পথ তখন বাধা হয়ে দাঁড়ায় 'মেলগো'। অনেক, বাবা হতে না পারা আর পুরুষত্ব মোটেই এক জিনিস নয়। নির্দিষ্ট বোঝাতে রোগী স্বাভাবিক ও শুক্রাণুর অভাবে বিরোধিতা করতে হয়। কারণ কারণে শুক্রাণুর সংখ্যা হতে পারে। এই কারণটা খুঁজে বার করে চিকিৎসার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব। 

 

পুরুষ-অনুরবর্তা কী (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব মানে)

 

একথায়, প্রজননে সক্ষম নারীকে পুরুষবতীকরণে বদলতা হল অনুর্বরতা। ছেলেরা যখন যৌবনে দেখায়, তখন দেখাসিস বা শুক্রথলিতে শুক্রাণু হতে শুরু করে। প্রতিদিন প্রায় ১২ কোটি বেশি শুক্রাণু হয়। একটি ডিম্বাণু আর একটি শুক্রাণুই যথেষ্ট। কিন্তু সেই এক শুক্রাণুকে সাহায্যকারী-সাবল ও সচল হতে হবে। গুণগত গুণের যে প্যারামিটারগুলি রয়েছে (শুক্রাণুর সংখ্যা, উচ্চারণ, গতিশীলতা, বীর্যের প্রতিনিধি, ঘনত্ব, রং, তরলতা ইত্যাদি) তার সমস্ত ক' পাশ না করতে সন্তানলাভে অক্ষম হয়।

 

পুরুষ অনুর্বরতার কারণ (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্বের কারণ)

 

শুক্রাণুর সমস্যা- পুরুষদের সন্তানলাভে অক্ষমতা প্রধান কারণ, বীর্যরসে পর্যাপ্ত সংখ্যায় প্লাটফর্ম-সচল-সবল শুক্রাণু না শান্ত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা-র নির্দেশিকা (২০২১) অনুযায়ী ডিম্বাণুরের সাথে মিলনের জন্য পুরুষের প্রতি মিলিটার বীর্যরসে জয় ১৬ শুক্রাণুর প্রয়োজন। এর পরেই যেটা গুরুত্বপূর্ণ গুরুত্বপূর্ণ হল গতিশীলতা (মোটিটি) বা শুক্রাণুর সামনে এগিয়ে যাওয়া। হু-র নির্দেশিকায় ৪২ শতাংশের সচল থাকার কথা বলা হয়েছে। এর মধ্যে ৪ শতাংশ বেশি শুক্রাণু অনুগ্রহ করে যোগ দিতে হবে। শুক্রাণুর গতিশীলতা আর শক্তি শক্তির জন্য বীর্যের ফ্রুক্টোজ লেভেল ঠিক থাকতে হবে। পিএইচ-এর পদ্ধতি ৭.২-৭. এর মধ্যে হতে হবে। ৩০-৬০ মিনিটের মধ্যে বীর্য তরলে পরিণত না হলে শুক্রাণু এগোতে পারে না। বীর্য্যের (২-৫ এমএল অ্যাপার্টমেন্ট হু-র রেফারেন্স লিমিট ১.৪ এমএল)।

রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন- অনেক সময় বীর্যরস ইউ নামূ পিছন দিকে ত্রথলিতে (ব্লাডার) নিজেই যায় (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন)। ব্লাডার বা প্রস্টেট অস্ত্রোপচার, শিরদাঁড়ায় সংবাদ, ডায়াবেটিস ইত্যাদি কারণ থেকে সমস্যা হতে পারে।

ইনফ প্রজননতন্ত্রে একই সমস্যা হলে ইনফ ক্রাইম (এপিডিমাইটিস, অর্কিটিস) সন্তানলাভে অক্ষমতা হয়। যৌনাঙ্গের রোগ যেমনক্ল্যাম্যাডিয়া, গনোরিয়া, প্রস্টে প্রদাহ, এইচভি-র মতো ইনফের গ্রুপে শুক্রাণুর সংখ্যা গণনা করা যায়। 

ভ্যারিকোসিল- অণ্ডথলির (স্ক্রোটাম) শিরা বড় হওয়াকে বলে ভারিকোসিল। পুরুষ অনুর্বরতার কারণ। 

শারীরিক গঠন- নারী শিশুর জন্ম সময় অণ্ডকোষ দেহেরই রায়ে যায়। পরিবারের সন্তানলাভে সমস্যা হয়।

ক্লাইনফেল্টার সিড্রোম- এটি একটি পরিচিত সমস্যা। তাদের একটা এক্সক্রোমোজোম বেশি থাকে (মোট ৪৭টা ক্রোমোজোম)। এই বাড়তি ক্রোমোজোম পুরুষ প্রজননতন্ত্রে খারাপ ফল প্রকাশ। কাস্টোস্টেরন কম হয়। ফলে শুক্রাণুর কম হয়। 

অস্ত্রোপচার- অন্ডকোষে অস্ত্রোপচার বা হার্ননার মতো বড় বাধা থেকে সমস্যা হয়।

প্রজননলীতে সমস্যা- দেহের যে নালীগুলি অণ্ডকোষ থেকে শুক্রাণু বিষয় নিয়ে নিয়ে যায়, তা অনুপস্থিত স্থায়ী বা স্বাভাবিক রোগজনিত কারণে নালীতে ব্লক হলে অনুর্বরতার সমস্যা হয়।

অ্যান্টিবডি- অ্যান্টি স্পার্ম অ্যান্টিবডি (এসএ) শুক্রাণুর ক্ষতি করে। ১০-৩০ শতাংশ পুরুষ অনুর্বরতার কারণ এই সমস্যা।

হরমোনের সমস্যা- হাইপোথ্যালামাস, পিটিরি স্থির থেকে নিঃসরণ হরমোনের ভারসাম্য অভাবে শুক্রাণুর সংখ্যা সংখ্যা গ্রাস হতে পারে। কম রাজনীতিবিদ পুরুষের প্রজনন ক্ষমতায়ন হয়। থাইরয়েডের সমস্যা থাকলে সমস্যা হয়।

শক্তি- বেশ কিছু সাংঘাতিক প্রতিক্রিয়ার প্রতিক্রিয়া শরীরে হরমোনের ভারম্য নষ্ট হয়ে গেছে। যেমন, কাস্টোস্টেরন রিপ্লেস থেরাপি, কেমোথেরাপি ইত্যাদি। দীর্ঘ দিন ধরে অ্যানাবলিক স্টেরয়েড আলসার ও আর্থাটিসের কিছু অংশের ব্যবহার জন্য শুক্রাণু নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।  

পরিবেশগত বা বাহ্যিক কারণ- বেশ কিছু রাসায়নিকের সংস্পর্শে শুক্রাণুর বলা যায় বলে জানার সংখ্যা। সীসা বা এই ধরনের 'হেভি মেটেরিয়াল', বেঞ্জিন, জাইনিল, কীটনক প্রভৃতির ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে পুরুষ প্রজননতন্ত্রে। উচ্চা রেডিশনের সংস্রশে এলে শুক্রাণুর স্পেশাল বিন্যাস হয়। বাহ্য্য জননঅঙ্গ গরম হওয়াতে শুক্রাণুর পুরুষ সংখ্যা হতে পারে এই জন্য দীর্ঘ সময় ধরে ল্যাপটপ কোলে স্থায়ী বা আঁটোসাঁটো অন্তর্বাস পরতে বারণ করছেন অনুমতিরা। 

জীবনযাত্রা- মদ্যপান, ধূমপান বা তামাকঘটিত যে কম নেশা শুক্রাণুর সংখ্যায় দিতে পারে। অবসাদ, উদ্বিগ্নতা, উদ্বেগ ইত্যাদি সমস্যা সমস্যা এবং অতিরিক্ত অংশের ফলে হারমোর সাম্য নষ্ট হয় ও শুক্রাণুর সংখ্যা। 

পুরানো- গবেষণায় লিখিত, ৪০ বছরের পর পুরুষদের দেখায় সন্তান জন্ম দিতে সক্ষম হয়। 

 

পুরুষ অনুর্বরতার লক্ষ্মণ (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ)

 

পুরুষের সন্তানলাভে অক্ষমতার সবচেয়ে বড় লক্ষ্মণ হল যৌনজীবনে সমস্যা। বীর্যক্ষরণে সমস্যা বা ইরেক্ট্র ডিসফাংশন কম বীর্যপাতের অনুর্বরতার সমস্যা স্বাভাবিক। স্বতন্ত্র লিবিডো বা যৌন মিলনের ইচ্ছা কম থাকলে মহিলার পথের সমস্যা হবে। শরীরে কম লোম, স্তনের উন্নতি-সহ বেশ কিছু লক্ষ্মণ থেকে হরমোনের অস্বাভাবিকতা আন্দাজ করা যেতে পারে। অনেক সময় অণ্ডকোষ বা সংলগ্ন এলাকায় কথা, ফোলা ভাব থাকে। বারবার বিশ্বাসের অস্ত্র, গন্ধ গ্রহণে সমস্যা হতে পারে। নারী দম্পতি যদি এক বছর পরও সন্তানধারণ না করতে পারে, সেক্ষেত্রে অনুর্বরতার সমস্যা হয়। নারী বা নারী বা নারীর সমস্যা হতে পারে। যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা যাবে।  

 

পুরুষ-অনুর্বরতার পরীক্ষা (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্ব পরীক্ষা)

 

সিমেন অ্যানালাইসিস– পাঠই শুক্রানুর সংখ্যা ও গুণমান জানার জন্য 'সিমেন অ্যালাইসিস কাউন্সিল' দিতে দেন। সম্পূর্ণ বীর্যরসে শারীরবৃত্তিয় বৈশিষ্ট্য (রঙ, গন্ধ, পিএইচ, সান্দ্রতা বা ভিসকোসিটি এবং তরলতা), শুক্রাণুর (কনসেট্ররেশন), নথি (মরফোলজি) ওশীলন (মোটিলিটি) পরীক্ষা করা হয়।

হরমোন পরীক্ষা- হাইপোথ্যালাস, পিটুইটারি গ্রন্থি ও শুক্রাশয় নিঃসৃত কিছু হরমোনের পরীক্ষা জানার জন্য রক্ত ​​পরীক্ষা করা হয়। কস্টোস্টের রাস্তা ঠিক আছে।

আলট্রাসাউন্ডের সাহায্যে পরীক্ষা– উচ্চতরঙ্গ আলট্রাসাউন্ড প্রবাহের সাহায্যে শুক্রাশয় ও গঠন খতিয়ে দেখা হয়। প্রস্তেতে সমস্যার সমাধান হচ্ছে পথ বা শুক্রাবাহী নালীতে ব্লক রেখা আছে কি না জানতে 'ট্রান্সরেকটাল আলট্রাসাউন্ড' করা হয় অনেক সময়।

পোস্ট-ইজাকুলেশন ইউরিন্যালাইসিস- মূত্র পরীক্ষায় শুক্রাণু খুঁজে বের করতে হবে শুক্রাণু শিশ্ন দি না পিছন দিকে মূত্রথলিতে যাচ্ছে (রেট্রোগ্রেড ইজাকুলেশন)।

চলমান পরীক্ষা- শুক্রাণুর ঘনত্ব খুব কম হলে জিনগত সমস্যা হচ্ছে কি না। সেক্ষেত্রে রক্ত ​​পরীক্ষা করা সম্ভব হয় ওয়াই ক্রোমোজোমে আমাদের অস্বাভাবিকতা আছে। 

বায়োপ্সি- এলাকাবিশেষে শুক্রাশয়ের বায়োপ্সি করে দেখা হয় শুক্রানুর সংখ্যা ঠিক আছে কি না। খুঁড়া শুক্রাণু বোলে সমস্যা না পাওয়া কিছু বিষয়ে আলোচনা হবে শুক্রাণু পরিবহণে সমস্যা হচ্ছে।

বিশেষ পরীক্ষা- শুক্রাণুর কার্যকারিতা পরখের জন্য বিশেষ পরীক্ষা রয়েছে, যেখানে দেখা যায় বীর্যক্ষরণের পর কত শুক্রাণু দেখতে থাকে বা কতটা ভালভাবে সে ডিম্বাণুতে থাকতে পারে ইত্যাদি।

 

পুরুষ অনুর্বরতার চিকিৎসা (বাংলায় পুরুষ বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা)

 

সার্জারি- যদি সেই শুক্রাণু দেখা যায় তবে বাধা দেওয়ার জন্য বেরোতে পারছে না, সেক্ষেত্রে ব্লক করা হয়। ভ্যারিকোসিল-এর সমস্যা দূর করা যায় অস্ত্রোপচারে। পুরুষের শরীরে আগে ভ্যাসেক্টোমি হলে রিভার্সাল সার্জারিতে প্রজনক্ষম করা যায়। স্পার্ম রেস্ট্রিভাল পদ্ধতিতে শুক্রাশয় বা এপিডিডাইমিস থেকে শুক্রাণু পুনরুদ্ধার করা যায়।

ইনফ চিকিৎসা-  প্রজনন নালীতে (রিপ্রোডাকটিভ ট্র্যাক্ট বা যৌনাঙ্গে ইনফীক হয়) অ্যান্টিবায়েটিক দেওয়া হয়।

বীর্যক্ষরণে চিকিৎসা- মনের জোর বা বার্নিশ করা পরামর্শ দেওয়া হয়।

হরমোনের চিকিৎসা হরমোনের সমস্যা থাকলে তার নিয়ন্ত্রণ বা চিকিৎসা (হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি) রয়েছে। 

সহায়ক উৎপাদন- ইকসি বা ইন্ট্রা-সাইটো স্পার্মপ্লাজ ইনক্রাইটিভ কার্যকর করতে পারলে শুক্রা সাহায্যে সন্তান পাওয়া যায়। কিন্তু শুক্রালি বা রাজনীতির কার্যকারিতা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যাওয়া তার চিকিৎসা করা মুশকিল। সেক্ষেত্রে দাতা শুক্রাণুর সাহায্য নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। এআরটি (অ্যাসিস্টেড রিপ্রোডাক্টিভ টেকনোলজি) পদ্ধতিতে বা দাতার থেকে উন্নত শুক্রাণু সংগ্রহ করে তা গ্র্যাশ লকিয়ে (আইউআই) বা উল্টো ল্যাবরেটরিতে নিষিক্তকরণের (আইএফএফ) পর জরায়তে ভ্রূণ প্রতিপনের মাধ্যমে গ্রোথ ধারণ করা সম্ভব।

 

পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর উপায় (বাংলায় পুরুষের উর্বরতা বৃদ্ধির উপায়)

 

জীবনযাত্রা শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে সাহায্য করে। মধুপান, ধূমপান বা নেশা পরিপাকে শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ে। স্ট্রেস দূর করতে হবে। কমিয়ে, বিশেষ করে স্বাস্থ্যচর্চা যোগব্যামের মাধ্যমে বিএমআই নিয়ন্ত্রণে আনলে ভাল ফল মেলে। রাত জেগে কাজ বা মোবাইলে ব্যস্ততা ব্যবহার ভাল নয়। জাঙ্ক ফুড, প্রসেসড ফুড যতটা সম্ভব এঁকে দেখতে হবে। তৈলাক্ত সামুদ্রিক মাছ, আখরোট, বেদানা, ডালিম, কুমড় বীজ, মেথি, ডিম, পালং শাক, কলা, পেয়ারা, অশ্বগন্ধা রসুন, অয়স্টার বা ঝিনুক, অ্যাসপারাগাস ইত্যাদি খাবার পুরুষদের শুক্রাণুর গঠন ও মান বাড়াতে সাহায্য করে। বেশি ল্যাপটপ কোলে কাজ না করা, ঢিলে অন্তর্বাস পরা, ক্ষতিকারক রাসায়নিকের সংস্পর্শে এলে পোশাক পরিবর্তন ও স্নান করার মতো সতর্কতা অবলম্বন করতে পারে। সাপ্লিমিড হিসাবে ভিটামিন ডি আর জিঙ্ক নেওয়া যায়। তবে উত্তরের পরামর্শ ছাড়া আরও সাপনি না নেওয়া ভাল।

 

সম্পর্কিত পোস্ট

লিখেছেন:
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

পরামর্শক
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য হলেন একজন বিশিষ্ট IVF বিশেষজ্ঞ যার 32 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা ভারত জুড়ে এবং যুক্তরাজ্য, বাহরাইন এবং বাংলাদেশের মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলিতে বিস্তৃত। তার দক্ষতা পুরুষ ও মহিলা বন্ধ্যাত্বের ব্যাপক ব্যবস্থাপনা কভার করে। তিনি সম্মানিত জন র‌্যাডক্লিফ হাসপাতাল, অক্সফোর্ড, যুক্তরাজ্য সহ ভারত ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ধ্যাত্ব ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
32 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ

আমাদের সেবাসমূহ

প্রজনন চিকিৎসা

উর্বরতার সমস্যাগুলি মানসিক এবং চিকিৎসাগতভাবে উভয়ই চ্যালেঞ্জিং। বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ-এ, আমরা অভিভাবক হওয়ার পথে আপনার যাত্রার প্রতিটি ধাপে আপনাকে সহায়ক, ব্যক্তিগতকৃত যত্ন প্রদানের উপর ফোকাস করি।

পুরুষ বন্ধ্যাত্বতা

পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব সমস্ত বন্ধ্যাত্ব ক্ষেত্রে প্রায় 40%-50% জন্য দায়ী। শুক্রাণুর কার্যকারিতা কমে যাওয়া জেনেটিক, জীবনধারা, চিকিৎসা বা পরিবেশগত কারণের ফল হতে পারে। সৌভাগ্যবশত, পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্বের বেশিরভাগ কারণ সহজেই নির্ণয় এবং চিকিত্সা করা যেতে পারে।

আমরা পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব বা যৌন কর্মহীনতা সহ দম্পতিদের জন্য শুক্রাণু পুনরুদ্ধার পদ্ধতি এবং চিকিত্সার একটি বিস্তৃত পরিসর অফার করি।

দাতা সেবা

আমরা আমাদের রোগীদের জন্য একটি ব্যাপক এবং সহায়ক দাতা প্রোগ্রাম অফার করি যাদের উর্বরতা চিকিত্সার জন্য দাতার শুক্রাণু বা দাতার ডিমের প্রয়োজন হয়। আমরা নির্ভরযোগ্য, সরকারী অনুমোদিত ব্যাঙ্কগুলির সাথে অংশীদারিত্ব করছি যাতে মানের নিশ্চিত দাতা নমুনাগুলি আপনার রক্তের ধরণ এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে যত্ন সহকারে মেলে।

প্রজনন সংরক্ষণ

আপনি পিতৃত্ব বিলম্বিত করার জন্য একটি সক্রিয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন বা আপনার প্রজনন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে এমন চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে চলেছেন, আমরা আপনাকে ভবিষ্যতের জন্য আপনার উর্বরতা সংরক্ষণের বিকল্পগুলি অন্বেষণ করতে সহায়তা করতে পারি।

গাইনোকোলজিকাল পদ্ধতি

কিছু শর্ত যা মহিলাদের উর্বরতাকে প্রভাবিত করে যেমন ব্লক করা ফ্যালোপিয়ান টিউব, এন্ডোমেট্রিওসিস, ফাইব্রয়েড এবং টি-আকৃতির জরায়ু অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিত্সাযোগ্য হতে পারে। আমরা এই সমস্যাগুলি নির্ণয় এবং চিকিত্সা করার জন্য উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক এবং হিস্টেরোস্কোপিক পদ্ধতির একটি পরিসীমা অফার করি।

জেনেটিক্স এবং ডায়াগনস্টিকস

পুরুষ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্বের কারণ নির্ণয় করতে প্রাথমিক এবং উন্নত উর্বরতা তদন্তের সম্পূর্ণ পরিসর, ব্যক্তিগতকৃত চিকিত্সা পরিকল্পনার পথ তৈরি করে।

আমাদের ব্লগ

জমা দিন
এগিয়ে যান ক্লিক করে, আপনি আমাদের সাথে সম্মত হন শর্তাবলী এবং গোপনীয়তা নীতি

আপনি আমাদের কাছেও পৌঁছাতে পারেন

তোমার কোনো প্রশ্ন আছে?

পাদচরণ তীর