শিশুকন্যার সিনড্রোম ও চিকিৎসা

আপনার কারণে শিশুকন্যার উচ্চতা যদি আমার বয়সের সাথে না বাড়ে এবং স্বাভাবিকের পরিবেশ বৃদ্ধির হার কম মনে হয়, তাহলে সতর্কতা প্রয়োজন। বিশেষ করে এর সাথে যদি থুতনি ও লুপ্তপ্রায় ঘড়, ছোট কান, ছোট কান, সমস্যা ইত্যাদি অনুষঙ্গ দেখা যায়, তাহলে অতিবশ্য প্রতিবাদের দ্বারস্থ হওয়া প্রয়োজন। কারণ, হতে শিশুকন্যাটি টার্নার সিনড্রোমে সমস্যা হতে পারে। সমস্যাটি জিনগত ফলাফলের জন্মগত জন্মগত গঠন এবং শারীরিক গঠন করে। এই সিনমো সমস্যায় যৌনজীবনের বিকাশের বিকাশ ঠিকমতো হয় না বলে মহিলার নামধারী দেখায়। মুশকিল হল, জিনগত এই সুস্থটি প্রতিরোধ করা বা ইন্সটল করা বা সম্পূর্ণ নিরাময়ের উপায় নেই। তবে অনুসারী সমস্যা বা উপসর্গের মোকাবিলা করার জন্য হরমোন থেরাপি-সহ চিকিৎসা রয়েছে। যত দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে ভালো ফল পাওয়া যাবে।

টার্নার সিনড্রোম কী

দু'টো সেক্স ক্রোমোজোম নিয়ে আমরা সকলে জন্মগ্রহণ করি। ছেলে হলে একটি এক্স ও ওয়াইক্রোমোজোম এবং মেয়ে হলে দু'টি এক্স ক্রোমোজোম থাকে। এখন দু'টি এক্স ক্রোমোমের মধ্যে একটি যদি আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে অনুপস্থিত থাকে, তখন তার্নার সিনড্রোমে হন শিশুকন্যাটি। সাধারণ ৪৬ এর বিপরীতে ৪৫টি ক্রোমোজোম থাকে (৪৫ এক্স বা ৪৫ এক্সজিরো)। টার্নার ড্রোমেদের শারীরিক ও বিকাশ ব্যাবহার হয়। বুদ্ধিমত্তা সমস্যা না পাওয়া সমস্যা অঙ্ক কষা ও মনে শক্তিতে হয়। পুলিশিদের যৌনঅঙ্গজননতন্ত্র ঠিকমতো পাল্টা প্রজাতি না। ফলে মাসিক ঋতুস্রাব হয় না বা শুরু হতে হয় এবং সন্তানধারণে সমস্যা হয়। অসুখ থেকে শুরু করে থাইরয়েড, ডায়াবেটিস-সহ রোগের রোগ আসে অনুসারী হওয়া। যে কারণে টানার সিড্রোমে পুলিশদের আয়ু কম হয়। ১৯৩৮ সালে আমেরিকান এন্ডোক্রিনোলজিস্ট হেনরি টার্নার এই প্রবণতা চিহ্নিত করেন এবং ১৯৬৪ সালে ক্রোজো অস্বাভাবিকতাকে প্রথম হিসাবে চিহ্নিত করা হয়।

টারনার সিনড্রোমের প্রকার ভেদ

এক্সমোজোমের অনুপস্থিতি সম্পূর্ণ না আংশিক, তার উপরে অবস্থান করে টানার সিন ড্রোমের বাইরেঃপ্রকাশ কতটা হবে।

১) মোনোজোমি- যখন দুই'তার বিপরীত একটি ক্রোমোজোম থাকে, তখন তাকে বলে মোনোজোমি এক্স। টার্নার সিড্রোমেদের মধ্যে প্রায় ৪৫ শতাংশ এই রকমের মধ্যে পড়ে। মিড ডিম বা বাবা শুক্রাণুর একটিতে ক্রোমোজোমের অনুপস্থিতি থেকে এটা হয়। নিষিক্তকরণের পর ভ্রুণেও যে সমস্যাটি রয়ে যায়। মোনোজমিতে অস্বাভাবিকতার বহিঃপ্রকাশ অনেক বেশি হয়।

২) মোজাইক টার্নার সিনড্রোম- ছোট শিশুর কিছু বন্ধুতে দু' এক্স ক্রোমোজোম থাকে এবং কিছুতে একটা এক্সেস থাকে। গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে বিভাসের সময় এই ভালটি হয়। ৩০ শতাংশ টার্নার সিড্রোম এই প্রকৃতির হয়ে থাকে। গভীর প্রবণতার বহিঃপ্রকাশ স্বাভাবিক কম হয়

৩) ইনহেইটেড টার্নার সিনড্রোম- কম স্পেস অনেক সময় এই যোগানের ত্রুটি মা-বাবার থেকে সন্তানের মধ্যে আসে। একটি এক্স ক্রোমোজোমের কিছু অংশ হারিয়ে এই অবস্থা।

৪) ওয়াই ক্রোমোজোম মেটেরিয়াল- বিরল আর একটি প্রকারভেদ হল কিছু সংযোজনে একটি এক্স ক্রোমোজোম এবং কিছু সম্পর্ক একটি এক্স ক্রোমোজোমের সাথে ওয়াই ক্রোমোজোমের কিছু উপাদানের বিরুদ্ধে আসা। স্বাধীন শিশুমোটিও সন্তানসন্তান জন্মগ্রহণ করাও ওয়াই ক্রোজোম মেটেরিয়ালের জন্য গোনাডোব্লাস্টমাপ এক ধরনের ক্যানসার সম্ভাব্য পরবর্তী কাল।

টার্নার সিড্রোমের বৈশিষ্ট্য বা লক্ষ্মণ

টার্নার সিনড্রোমেদের লক্ষ্য্মণগুলি ছোটবেলা প্ল্যাক পরিস্ফুট হতে পারে। এমন কী গ্রাবস্থাও কিছু লক্ষ্মণ থেকে এই সমস্যাটি চিহ্নিত করা যায়। ঘাড়ের কাছে জমে থাকা ফ্লুইড, কিডনি ওভার অস্বাভাবিকতা গ্রাবর আলট্রাসাউন্ডে হাসা আসা উচিত। শিশু জন্মদান সময়ে ছোটো অনুরোধ, হাত পায় ফোলা ভাব- কিছু লক্ষ্মণ নজরে আসে। শিশুটি অনেক বড় হতে শুরু করার কাঠামোগুলো লক্ষ্মণই সামনে আসে।

১) প্রথম ও প্রধানমণ হল বা আশানুরূপ শারীরিক গঠন কমতা উচ্চ না লক্ষ্য।

২) উচ্চতাই নয়, সামগ্রিক গড়নেও অস্বাভাবিকতা ফুটে শুধু দেখতে দেখতে। যেমন, ছোটুতনি, কর্মাকৃতি বা লুপ্তপ্রায় ঘাড়, পেছনর চুলের দিকে পিঠ পর্যন্ত অভিযোগ আসা, হাতেরপি কোণ দূর করা, দেখা পিট করা, একটা চোখে দেখা অকার্য্যকর (লেজি আই), ধুর সমস্যা শরীরে জায়গা আঁচিল বা তিল, হাত ও পায়ের। ছোট নখ, শিরদাঁড়া বেঁকে এগিয়ে ইত্যাদি।

৩) পুরানো বাড়ার সাথে সেই লক্ষ্মণটি চিন্তা বাড়ায়, হল যৌনজীবনবিকাশিত না। টার্নার সিনড্রোমেদের পুলিশদের ঢালের মতো বুকের গড়ন হয় ও স্তনযুগলের দূরত্ব বেশি থাকে। নতুনের সাথে স্তনের উত্তর বাড়ে না। মাসিক ঋতুস্রাব শুরু হতে পারে না। অনেক আবার জিনিষ আগে ঋতুচক্র শেষ হয়ে যায়। ডিম্বাশয়ের ঘোষণা তার ছোট হয় এবং অনেক সময় কার্যকারিতা থাকে না। সেক্স হরমোন ঠিকমতো নিঃসরন হয় না।

৪) প্রনয়নতন্ত্রের গঠনে ত্রুটি থাকে বলে টার্নার ড্রোমেন পুলিশ সদস্যরা হলধারণে সবচেয়ে বড় সমস্যা।

৫) জিনগত ত্রুটির কারণে টানার সিনড্রোমেদের অনেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গের গঠনে সমস্যা হয়। যা থেকে বিভিন্ন ধরনের অসুখ হয়। যেমন, টানার সিড্রোমে পার্কারদের মধ্যে প্রায় ৫০ শতাংশ হারে গড়নে সমস্যা থাকে। উচ্চ রক্তচাপ, হাই কোলেস্টেরল, হাই ট্রাইগ্লিসারাইড, টাইপ টুডিয়াবেটিস থেকে শুরু করে হাইপারটেনশন, ইনসুলিন রেজলিস্ট্যান্ট, মোটা হওয়ার মতো সমস্যাগুলি চেপে ধরে পুরনো বাড়লে৷ সম্পূর্ণ হাড়ের সমস্যা থেকে মেরুদণ্ড বেঁকে নেওয়া (স্কলিওসিস, কাইফোসিস), অস্টিওপোরোসিস বিপদে থাকে। এছাড়াও হাইপোথাইরয়েডিজম, পরিপাকতন্ত্রে সমস্যা, কিডনি ইনফ সক্রিয় ইত্যাদিতে ভুগতে হয়। গঠনে সমস্যা থাকে বলে নক্ষত্র কান পাকে (মিডল ইয়ার ইনফরফরম) অনেকের। এমনকী 'সেনসরিনিউরাল হিয়ারিং লিসে'র মতো সমস্যাও হয় পুরনো কাল৷

৫) টানার সিনড্রোমে কমিউনিটিদের সাধারণ দৃষ্টিশক্তি সমস্যা বেশি হয়। কালার ব্লাইন্ডনেসও হতে পারে।

৬) শারীরিক গঠনে অস্বাভাবিকতা এবং নারীধারণ অক্ষমতার সমস্যা থেকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা আসে। আত্মবিশ্বাস রাখা, উদ্বেগ ও দুশ্চিন্তায় ভোগা যার মধ্যে। এই সিনড্রোমেন কমিউনিটিদের অনেকের মধ্যে এডিএইচডি (অ্যাটেন ডেফিসিট হাইপারঅ্যাকটিভিটি ডিজঅর্ডার) উপসর্গ দেখা যায়।

টার্নার সিনড্রোম নির্ণয়

জন্মের ভিন্ন উপায়ে কিছু বিনিময়ের মাধ্যমে জিনগত এই সমস্যা হতে পারে। মিউনিকে নিয়ে ম্যাটারনাল সিরামিং করতে দেখা যেতে পারে সন্তানের ক্রোমোজোমের গঠনে ত্রুটি রয়েছে কি না। আরও প্ল্যাসেন্টা (কোরোনিক ভিলাস স্যাম্পলিং) বা অ্যামনিওটিক ফ্লুইড (অ্যামনিওসেনটেসিস) থেকে নমুনা সংগ্রহ করে তার যোগসূত্রের মাধ্যমে জানা যায় সন্তানের সিনড্রোম কি না। গর্ভাবস্থায় প্রসূত্র যখন আলট্রাসাউন্ড করা হয় তখন শিশুর কিডনি, হার্টের সমস্যা বা ঘাড়ের কাছে ফ্লুইড রাজনীতির রাজনীতির আন্দাজ করতে পারেন এই বিনটিক ত্রুটি। তার্নার সিনড্রোমে শিশুর জন্মের পরে এক পাঁচ বছরের মধ্যে কিছু লক্ষ্মণ বাবা-মা ও আত্মীয় পরিজনদের নজরে আসে। তখন উত্তরের বাধারস্থ হওয়া হলে পরীক্ষা ক্যারিওটাইপ অ্যানালাইসিস করতে হবে। রক্তের উদ্ভবের মাধ্যমে এটি সম্ভব হয় যাতে ক্রোমোজোমে সৃষ্টি হয় কি না। হরমোনের উপস্থিতির পরীক্ষা এবং জরায়ু ও ডিম্বাশয়ের আলট্রাসোনো করা হয়।

টার্নার সিনড্রোমের চিকিৎসা

জাতিসন্তানের টানার সিনড্রো নির্ণয় হলে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসা শুরু করা উচিত।
১) ইনজ গ্রুপে হিউমান গ্রোথ হরমোন আবেদন উচ্চতা বাড়ে। বেশ কিছু ইঞ্চি উচ্চতা বাড়তে পারে।

২) ইজরোজেন অন্য নারী প্রতিস্থাপন করে হরমোন স্ট্রোরনার সিন্ড্রোমে হরমোন স্ট্রোন স্ট্রোন বিকাশ বা মাসিক ঋতুস্রব শুরু করা সম্ভব। জেরায়ুর উচ্চারণ বাড়াতে সাহায্য করুন এই রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি। এমনকী ব্রেনের বিকাশ থেকে শুরু করে হার্ট, লিভার ইত্যাদি কার্যকারিতা বাড়ায় ইস্ট্রোজেন।

৩) ১১ থেকে ১২ বছর বয়সে প্রোজেন পদ্ধতি প্রয়োগ করা হয় ঋতুস্রাব গঠনে। তবে খুব কম হতেই এটি দেওয়া হয় এবং পরে কবির কৌশল বাড়ানো হয়।

একথা বলা যেতে পারে, টার্মোগত একটি স্বাস্থ্যকর যেসিন- নরমা পিতার সন্তানের শীর্ষ স্থানীয় প্রশাসনের হাত নেই। এটিকে বাধা দেওয়া বা ইন্টেন্ট করার উপায় নেই। তবে হরমোহরথেরাপি-সহ অন্যান্য নিয়মনীতি মেনে চলা এই সংযোজন ভুলত্রুটির উপসর্গ অনেক মোকাবিলা করা যায় এবং সহজ জীবন বাঁচা যায়।

ভাষা জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা

১) টানার সিড্রোমে মহিলা মহিলা কি গ্রোবতী হতে পারেন?

সাধারণত টার্নার সিড্রোমে সন্তানধারণে অক্ষম বা অনুর্বর হন। তবে, উর্বরতা উন্নয়ন প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে কেউ কেউ সন্তানধারণ করতে পারবে। কম খুব বেশি ক্ষেত্রেই সাহায্য না করা সন্তানধারণ করা সম্ভব।

২) টার্ সিড্রোমে কি ছেলেরা ছেলেরা নারী হতে পারে?

না, শুধু নারীই এই সমস্যা হয়। কারণ সমস্যাটি আসে এক্স ক্রোমোজোম থেকে।

৩) মহিলা টানার সিনড্রোকা বিল্ডিং হলে কি ভাবে তার মোকাবিলা করা উচিত?

সমস্যা চিহ্নিত করা প্রয়োজন এবং দ্রুত শিশুর সাথে যোগাযোগ শুরু করা প্রয়োজন। গ্রোথ হরমোন বা ইস্ট্রোজেন প্রয়োগ শুরু হলে অনেক সমস্যা এড়ানো যায়। তবে, শুধু শিশু শিশুর বাধার স্থায়িত্ব না হলে কার্ডিও জিস্ট, অ পথ্যালমোলজিস্ট, ইএনটি স্পেশালিস্ট থেকে শুরু করে সাইকোলজিস্টের সাথেও পরামর্শ প্রয়োজন।