ক্যান্সারের বিপদ এড়াতে সতর্কতা চালাতে সি পলিপ থেকে

কয়েক মাস আগে কোলন ক্যান্সারে শক্তিশালী হয়ে মারা মারা গেছেন সুস্থের মহাতারকা। শুধু বর্ণনা নন, বিশ্ব পরিস্থিতির ক্যানসারে অপার সংখ্যা ক্রমান্বয়ে পরিবর্তন। ওয়ার্ল্ড ক্যানসার রিসার্চ ফান্ড ইন্টারন্যাশনালের সমীক্ষা অনুযায়ী ২০ বছরে ১.৯ গোলে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ কোলোরেক্ট ক্যানসারে সমীক্ষা করে। এই কোলনসারের মধ্যে প্রায় ২৫ শতাংশ ক্যাপ হয় সিল পলি থেকে। গুপ্তঘাতক মত বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে (যার ভিতর ফাঁপা) গজিয়ে ওঠা এই পলিপ সহজে পড়ে না এবং অপসারণ করতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। তবু শুরু করতে এই পলি উপস্থিতি ধরে ফেললে তার চিকিৎসার ক্যানসার বিপদ এড়ানো যায়।    

সিল পলিপ কী 

পলিপ হল ফর্ম অঙ্গের অভ্যন্তরীণ শ্লেষমা ঝিল্লি থেকে গজিয়ে ও টিস্যুর অস্বাভাবিকতা বৃদ্ধি যার সমষ্টি মিউকাস মেব্রেন ও রক্তনালী থাকে। পলিপ ব্যাঙের ছাতারের মতো বৃন্ত দিয়ে তাকে বলে পেডাঙ্কল, আর বৃন্ত ছাড়া ছোট ডোমার রেন্ডারে টিস্যু লাইনিং সমান্তরালে গজিয়ে উঠলে তাকে বলে সি। যে অঙ্গ প্রাঙ্গণগুলি বটুয়ার মতো শব্দের ভিতরে স্পষ্ট খালি জায়গা থাকে সেখানে পলিপ হতে পারে। মূত্র, পাকড়ি, পিত্তথ, সার্ভিক্সের পলিপ দেখতে পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে বেশি এর উপস্থিতি মল পড়ে কোলন বা আশেয়ে। প্রকৃতিতে বিনাইন দেখতে পরবর্তী কালে পলিপ থেকে ক্যানসার দেখতে হয়। বিশেষ করে নিরীহ বিবর্ণ শরীরে নেতিয়ে পড়ে সিল পলিপ থেকে ক্যানসার অনেক বেশি। 

সিল পলিপার প্রকারভেদ

চার প্রকারের সিল পলিপ দেখতে পাওয়া যায় –হাইপারপ্লাস্টিক, সিল সেরাটেড, টিউলার ও টিউবিউলোভিলাস। অনেকের মধ্যে সিল সেরাটেড পলিপ থেকে ক্যানসার অনেক বেশি। মোটামুটিভাবে কোলন ক্যানসারের ২৫ শতাংশ হয় এই পলিপ থেকে। মাইক্রোস্কোর পার তলায় করা ধাতের মত দেখতে বিবর্ণ এই পলিপ। সমস্যা হল এই ধরনের পলিপলিপভাবে অঙ্গের লুকিয়ে সংকীর্তনও খুব যে সহজে এমনভাবে পড়ে না যেটা সমাধানকে দিতে সমস্যা হয়। 

সিল পলিপ কাদের হয়?

পায়ের মধ্যে সিল পলিপ কেন পাকিস্তানি তা এখনও রাজনৈতিক ব্যাখ্যা এবং এই নিয়ে বিভিন্ন মতবাদ রয়েছে। তবে সিল সেরাটেড পলিপ মোটামুটি ভাবে ৫০ বছরের বেশি পুরুষদের মধ্যে দেখতে পাওয়া যায়। আইবিডি অন্য 'ইনফ্লেমেটরি বাউল ডিসিজ' রয়েছে, তাদের এই পলিপ গ্রুপ বেশি। মোটাদের পলিপ মেম্বার রিস্ক থাকে এবং ফাইবার শান্তি খাবার বেশি কম বেশি যারা রেড মিমি খায় তাদের এই সমস্যা একটা প্রবণতা থাকে। যারা বেশি ধূমপান করে বা তামাক সেবন করে তাদের মধ্যেও এই রোগের প্রভাব বেশি। টাটাকা খাবারের পরিবর্তে ক্যানড বা প্রক্রিয়াজাত খাবারের কথা বলা আর প্রশ্নোলো চাপের উপর জোরে জোরে জোরে ক্যানসারের বিরোধিতা করে। এই সবের উপরে জিনগত ফ্যাক্টরও কাজ করে। পরিবারে সুবিধা কোলনে পলিপ থাকলে অন্যদের বিপদ হতে পারে। পরিবারে টাইপ টু ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদেরও বিপদ থাকে। 

সিল পলি উপসর্গ

অনেক সময় পর্যন্ত মধ্যে যে সিল পলিপ আছে তা থেকে পাওয়া যায় না। পরীক্ষা করে বালোনোস্কপি থেকে পাওয়া যায়। তবে, কিছু খামচেরের মতো পেটে ব্যাথা, ক্রয়ের সমস্যা, খিদে ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট অংশ, কোকাঠির সমস্যা হয়। মলাশয় (কোলন) বা পায়ুদ্বারে (রেক্টাম) পলিপ রোগী হলে অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতার উপসর্গ দেখা দেয়। মনের যেটা, সেটা হল এই পলির প্যান্টে রক্তাক্ত হয়, সে ফেটে পড়ে রক্তে পড়ে এবং শরীর থেকে পড়ে। আমার সাথে তাজা রক্ত ​​বেরোলে লিখাকে পাইসল ভুল বলে। কিন্তু নিজে কিছু আন্দাজ না করার জন্যে নেওয়া উচিত। মাঝবয়সে পর মলবদের অভ্যাস আমারই সতর্ক হতে হবে। বিশেষ করে যদি পর্যায়ক্রমে মধ্যমিয়া বা স্থায়িত্ব শুরু হয়, রক্তপাতের সাথে, তাহলে পরে অবশ্য সতর্ক হতে হবে। 

সিল পলিপ নির্ণয়

বেরোড মল পরীক্ষা করে (এফআইটি এবং ডিটার্গেটেড স্টুল ডিএনএ নেতা) দেখা হয় থার্থ রক্ত ​​বা ক্যানসারের ভাগের উদাহরণ মাল্টি পাওয়া যাচ্ছে কি না। কোলনে পলিপ আছে কি না জানার জন্য যে পরীক্ষা করা হয়, তার নাম কোলনোস্কোপি। কোলনোস্কোপ হল একটি টিউব উচ্চারণের যন্ত্র যার জন্য ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। দ্বারদ্বার দিয়ে টিউবটি খুঁজে বের করতে পারি পুরো বৃদন্ত্র ও চেয়ারম্যানের মলহ অংশের ছবি। এখন সিল পলিপ যত সমতল হয়, তাকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়। ব্যাখ্যারা সি পলিপ খুঁজে খুঁজে অনেক সময় তৎক্ষণাৎ তা বাদ দিতে পারেন অথবা পলিপ থেকে গণটিস্যু নিয়ে পরীক্ষা করতে পারেন এটা দেখার জন্য যে তা থেকে ক্যানসারের খুলটা কতটা। আর সিটি কোলনোগ্রাফি বা ফ্লেক্সিবল সিগময়ডোস্কোপির সাহায্যে মলদ্বার ও মলাশয়ের ছবি পাওয়া যায়।

সিল পলি চিকিৎসা

শরীরে সিল পলিপ হলে তা বাদ দিতে হবে এমন কথা নেই। ক্ষতিকারক না হলে পলিপ যেমন আছে, সেখানে দেওয়া যায়। তবে মনিটরিং করতে হবে। কারণ এই সিল পলিপ থেকে পরবর্তী কালে ক্যানসার একটি গ্রুপ থাকে। পলি ফর্ম পাস তানসারাস না নিরীহ সেই সম্পর্কে একটা আন্দাজ করা যায়। ৫ মিলিমিটারের চেয়ে ছোট পলিপ হলে তা থেকে ক্যানসার গ্রুপ কম। ৬-৯ মিলিমিটার ব্যাসার্ধের পলিপগুলি থেকে ক্যানসার গ্রুপ আসন ৭-১২ শতাংশ। আর ১০ মিলিমিটার বেশি ব্যাসারধের পলিপ হলে তাকে বড় পদের কথা বলা হবে। এই ধরনের পলিপ থেকে ক্যানসার গ্রুপে ২০-৩০ শতাংশ। পলিপ ক্যানসারাস হলে তা শরীর থেকে বাদ দিতে হবে। কোলনোস্কোপি করার সময় অনেক সময় এই অপসারণ প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়। পাল বলে পলিপেক্টোমি। কিন্তু ক্যানসার যদি পলিপ থেকে অন্যত্র সৃষ্টি করে, তাহলে রেডিয়েশন এবং কেমোথেরাপি বলা হয়। 

পরিশেষে বলা হয়, নিজের ভালোমন্দ নিজেকে বুঝতে হবে এবং শরীরকে অবহেলা করা চলবে না। পেটে সাধারণভাবে অস্বস্তি বা ব্যথা, মলবাদের ধরনে মনে পরিবর্তন, রক্তপাত ইত্যাদি বিষয়গুলিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিতে হবে এবং নিজের জ্ঞান না খাতার ব্যাখ্যার কাছে যেতে হবে। কারণ শুরু করতে সিল পলি উপস্থিতি পড়লে এবং প্রয়োজন তা বাদ দিয়ে পরবর্তীকালে অনেকটাই এড়ানো যায়।    

ভাষা জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা

১) কোলন ক্যানসার ইনস্টিটিউট কী ধরনের আলোচনা করা উচিত?

রোজকার খাবারে পর্যাপ্ত ভোটে টাট ফলমূল, শাক সব জিলিকাকে হবে। ফাইবার সুখ শান্তি আরও বেশি করতে হবে। ভুষি-সহ আটার রুটি, ওটস, প্রকাশট ইত্যাদি ভাল। গবেষণায় জানা গেছে, শস্য দানা ও পরপ্ত ফাইবার যোগসূত্র অসুখ ইন্সটল এছাড়াও কোলোরেক্টাল ক্যানসারের রোগীদের বাঁচার সম্ভাবনাও অনেক সম্ভব। কাজু, পেস্তা, কাঠাবাদাম বা আখরোট, যে ধরনের বাদ কোলন ক্যানসার রাখতে সাহায্য করে। মনে, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ঝলসানো ইউরোপ, রেড মিলি বেশি রিপোর্টার ক্যানসারের দল বাড়ে। আরও, ক্যানসার বন্ধুর বাড়বাড়ন্ত থামাতে পারে হলুদের অ্যান্টি অ্যাক্সিডেন্ট। হলুদের কারকুমিন কোলনের প্রিক্যানসারাস পলিপ দূর করতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা দেওয়া যে সব পদ্ধতির প্রিক্যানসারাস পলিপ বলা যায় বা তাদের বাধ্য করা যায়। 

২) কোলনোস্কোপি কতদিন অন্তর করা উচিত?

৫০ বছর পর পুরুষদের কোলনোস্কোপি করতে বলেছেন। যদি কোলনোকোপিতে পলিপ বা প্রশাসক আর পড়ে না পড়ে তাহলে আগামী ১০ বছর পরীক্ষা করতে হবে না। কিন্তু ছোট পলিপ যদি পড়ে তাহলে পাঁচ বছর পরে পরীক্ষা করতে হবে। আর বড় ঘোষণার পলিপ যদি পড়ে তাহলে বার ফল আপ কোলনোস্কোপি করতে হবে। 

৩) সিল পলিপ থেকে ক্যানসার হতে কত সময়?

এটা সুদিষ্ট করে না আমিও পলিপ থেকে শরীরকে বলা হয়, তাহলে প্রায় ১০ বছর একই রকম হয়। 

৪) স্ট্রেস থেকে কী কোলন পলিপ হতে পারে?

স্ট্রেস কোলন পলিপ বিকাশ করে। আসলে স্ট্রেস থেকে অনুষঙ্গিক বেশ কিছু খারাপ অভ্যাস হয়। মধুপান, ধূমপানের মতো অভ্যাস, প্রসেসড খাওয়া, শারীরিক অনুশীলন করা, রাত জাগা ইত্যাদি যার মধ্যে। এগুলি আলাদা ক্যানসারের মারণথাবার দিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যায় শরীরকে।

৫) পলিপ অপসারের পর কী আবার ফিরে আসে?

কোলেক্টাল পলিপ সম্পূর্ণ ভুল অপসারিত করা হলে তা ফিরে আসা খুব বিড়ল। তবে, এই ধরনের রোগীদের মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ নতুন করে আবার পলি গজায়। তাই পলিপ অপসার তিন থেকে পাঁচ বছরের মধ্যে আবার ফলো-আপ বা কোলনোস্কোপি করে নতুন পলিপ তৈরি হয়েছে কি না তা নিয়ে আলোচনার পরামর্শ দিতে অস্বীকার করা।   

৬) পলিপ সার্জারি করতে কত সময়? 

মোটামুটি ভাবে আধ ঘন্টা থেকে এক ঘন্টা সময় এবং সেই দিনই রোগীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। দু'তিন রোগীর মধ্যে সম্পূর্ণ স্বাভাবিক রোগী ফিরে যায়।