• English
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ
বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ

IVF চিকিৎসা কি (বাংলায় IVF চিকিৎসা কি)

  • প্রকাশিত ফেব্রুয়ারী 03, 2023
IVF চিকিৎসা কি (বাংলায় IVF চিকিৎসা কি)

ব্যবহার ব্যবহার করা মিশ্রণ আইভিএফ-এ

আইভিএফ-এর পুরো কথাটা হল, ইন-ভিট্রো ফার্টিলেশন। ভিট্রো কথার অর্থ ব্যবহার। যে পদ্ধতিতে ব্যবহার করা হয়, তাকে ভিট্রোফার্টিলাইজেশন। ব্যক্তিগত কথায়, পছন্দটিউব বেবি, নলজাতক শিশু। 

স্বাভাবিক বা জৈবিক উপায়ে যে সব দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের ডিম্বাণু ও শুক্রাণু নিয়ে (চিত্ত বা অপরিচিত দাতার ডিম্বাণু, শুক্রাণুও হতে পারে) ল্যাবরেটরিতে পরিণত হওয়ার পর তা আমার জরায়ু প্রতিস্থাপিত করা আইভিএফ পদ্ধতিতে। বিভিন্ন ধাপে বিভক্ত এই পদ্ধতিটি জটিল, ধকলযুক্ত, সময়সাপেক্ষ ও ব্যায়ক্ষত্রের সমন্বয়ে সন্তানলাভের পিছন ৪০-৬০ শতাংশ। গত চারটি বিশ্বে প্রায় ৮০ লক্ষ শিশু আইভিএফ পদ্ধতিতে জন্মগ্রহণ করেছে। গবেষণায় পরামর্শ, প্রাকৃতিক ও নলজাতক উপায়ে জন্ম নেওয়া গ্রহণের মধ্যে মেধাগত বা শারীরিক স্বাভাবিক তফাত থাকে না। আমার বন্ধুর সুবিধা হল, ভুল বোঝার একটা উপায় জানার মাধ্যমে শিশুর রোগ বা জিনগত ত্রুটি আছে কি না।

 

লাভে অক্ষমতা ও সহায়ক গর্ভাধান 

মহিলা দম্পতি যদি এক বছর চেষ্টা করার পর মহিলাকে ধারণ না করতে পারে, সেক্ষেত্রে তারা মহিলালাভে অক্ষম বলে নেওয়া হয়৷ 

আমার জীবনযাত্রার মহিলা মহিলার সমস্যা দূরই বর্ণনা। সমীক্ষা পরামর্শ, প্রতি ১৪ জন মহিলার মধ্যে এক সন্তানধারণে সমস্যা থাকে। আমার পুরনো একটা বড় ফ্যাক্টর। কারণ, যত পুরনো বা সাড়ে ডিম্বানুর সংখ্যা ও মান কমতে থাকে। তাদের বয়স বেশির সাথে জননতন্ত্রে সমস্যা বাসা বাধ। যেমন, ফাইব্রেড, এন্ডোমেট্রিয়োসিস বা পলিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম। আবার ডিম্বাশয়, ডিম্বানা বা জরায়ুর সমস্যা, ডিম্বাণু নিঃসরণে সমস্যা, এক্টোপিক প্রেগন্যার ক্ষেত্রেও গ্রোপধারণ সমস্যা হয়। শুধু খাবার নয়, সমস্যা হতে পারে পুরুষসঙ্গীরও। নির্দিষ্ট বোঝাতে রোগী স্বাভাবিক ও শুক্রাণুর অভাবে বিরোধিতা করতে হয়।

নৈসর্গিক বাঘে যাঁরা সন্তানধারণ করতে পারবেন না, তার জন্য চিকিৎসা পদ্ধতি বিজ্ঞানে অ্যাসিস্ট কনসেপশন বা সহায়ক গৌরব পদ্ধতি বিকল্প বন্দোবস্ত। তবে, এই পদ্ধতির সাহায্য না নেওয়া বা ইনজেকশন দিয়ে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করেন ডাক্তারের। এন্ডোমেট্রিয়োসিস, পলিস্টিক ওভার বাভারিতে সিস্ট, ফ্যাপিয়ান টিউবে ব্লক থাকলে অনেক সময়ে ল্যাপোরোপি-হিস্টিরিয়োস্কোপি করা হয়। টানাও কাজ না হলে আইআইউআই (ইন্ট্রাইউটেরাইন ইনসেমিনেশন) বা  আইভিএফ-এর (ইন-ভিটদ্রোত ফার্টিলেশন) এর মতো সহায়ক গর্ভাধান পদ্ধতির সাহায্য নেওয়া হয়।

 

আইভিএফ কখন ও কেন?

১) ডিম্বনালিতে (ফ্যালোপিয়ান টিউব) সমস্যা বা ব্লক ডিমের নিষেধাজ্ঞার পথ বা ভ্রূ যেতে যেতে জরায়ুতে পথ বাধা হয়। আইভিএফ পদ্ধতিতে এই দু'টি পদক্ষেপ চালু করার মাধ্যমে সমস্যাটি এড়ানো যায়। 

২) মহিলার ঋতুস্রাব অনিয়মিত ডিম্বাশয় থেকে প্রতি আশা ডিম্বাণু আসে না, তাদের ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়া কার্যকর। 

৩) এন্ডোমেট্রিয়াসিসে থাকলে সমস্যা জরায়ু, ডিম্বাশয় ও ডিম্বনালীর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। গ্রাম আইভিএফ সাহায্য নিলে সুফল মেলে।

৪) ৩০ বছরের বেশি বয়সী জরায়ুতে ফাইব্রয়েডের(টিউমার) উপস্থিতি প্রার্থী। রাষ্ট্র নিষিক্ত ডিম প্রতিস্থাপনে সমস্যা হয়। আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্যে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। 

৫) ডিম্বনা সীমান্ত বা আইটেম সন্তানধারণ পথ বন্ধ করার কারণে আবার গৌরবধারণ করলে আইভিএফ-এর সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।

৬) অনেক পুরুষের শুক্রাণুরত্ব (কনসেনট্রেশন), সচল ক্ষমতা (মরফোলজি) সমস্যা তৈরি হতে পারে। পুরুষসঙ্গীর শুক্রাণুর গুণগত মান এই পদ্ধতির সাহায্যে সুফল পাওয়া যায়। 

৭) পুরুষসঙ্গে অক্ষম বা ঠিকমতো বীর্যক্ষরণ না হলে অন্যের থেকে শুক্রাণু (ডোনার স্র্ম) নিয়ে গণধারণা ক্ষেত্রে আইভিএফ কার্যকরী পদক্ষেপ।

৮) যে সব দম্পতির সন্তানহীনতার কারণ অজানা অন্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরেও সঠিক কারণ জানাতে তাদের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। 

৯) জিনগত ত্রুটির সমস্যা থাকলে আইভিএফে সুফল মেলে। কারণ এই পদ্ধতিতে ডিম নিষিক্তকরণের পরে একটি ছোট পরীক্ষা করা হয় (প্রীতি নাট্যকরণ চিহ্নিতকরণ) যাতে জিনগত গঠন করা হয় কি না তা জানা যায়। যদিও সমস্ত ত্রুটি এই পরীক্ষাতে না-ও পেতে পারে। 

১০) প্রজনন সংরক্ষণও আইভিএফের কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। যেমন, ক্যানসার প্রভাব প্রজনন ক্ষমতা খারাপ। স্বাস্থ্য চিকিৎসা শুরুর আগে ডিম বা শুক্রাণু সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করা যায় বা অনেক ভ্রূণ সংরক্ষণ করা যায়।

১১) জরায়ুর কারণে সন্তানধারণের অক্ষম হলে আইভিএফ পদ্ধতি নিয়ে দম্পতির ভ্রূণ অন্য মহিলার সাহায্যে প্রতিস্থাপিত (জেসটেশানাল কোম্পানি) করা যায়।

 

আইভিএফ-এর সদস্য

আইভিএফ-এ যথেষ্ট শারীরিক ও মানসিক ধকল যায় দম্পতির উপর। তাই ইতিবা মনোভাব এবং অন্য সদস্যদের সদস্যদের একান্ত কাম্য। এভাবে নিজেকে প্রস্তুত করতে না এই পদ্ধতির সুফল মেলে না। হরমোনের ভার্সাম্য নষ্ট হয়। প্রজননক্ষমতা যা বড় বাধা। শারীরিকভাবেও পার্টি-সবল খাবার হবে। পাহাঁ হাঁটাচলা, যোগব্যায়ামকে নিয়ন্ত্রণে থাকবে। স্বাস্থ্য আপনার সাথে যোগাযোগ করতে হবে। মাপান বা ধূমপান করা না। রাতে ঠিক সময়ে ঘুমিয়ে পড়া এবং পর্যাপ্ত ঘুম একান্ত হওয়া। আইভিএফ শুরু করার আগে বেশ কিছু শারীরিক পরীক্ষা করে দেখা হবে নেবেন অন্যের ফলাফল রাহেছে। সমস্যা থাকলে তার চিকিৎসা করতে হবে।  

 

আইভিএফ পদ্ধতি

ডিম ফোটা, ডিম সংগ্রহ, শুক্রাণু সংগ্রহ, নিষেধাজ্ঞা এবং ভ্রূণ প্রতিস্থাপন — এই ধাপে আইভিএফ শেষ হয়। 

প্রথম ধাপে ইনজেকশন দিয়ে ভাল ডিম্বাণু করার চেষ্টা করা হয়। যদি দিয়েও পর্যাপ্ত সংখ্যায় ডিম্বাণু তৈরি না করা যায় তখন দাতার ডিম্বাণু নিয়ে আইভিএফ করা হয়। অ্যান্টি মুয়ান হরমোন বা এমএইচ পরীক্ষা ও অন্ত্রাল ফলি কিউল এর মাধ্যমে আজকালের উত্তরের ডিম্বাণু বলে দিতে পারেন, ডিম্বাশয় থেকে কী রকম ডিম্বাণু তৈরি হবে। ঋতুচক্রের দ্বিতীয় বা তৃতীয় দিন থেকে ফলি কিউলার স্টাডির মাধ্যমে এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ফলি কিউলার স্টডির আর একটা হল কবে ডিম্বাণুগুলিকে বার করে আনা হবে তা নির্ণয় করা। সেই মতো দিন আর একটি ইনজেকশন দেওয়া হয় যা ডিম ফাটিম্বার ডিম্বাণুকে সক্রিয় করতে সাহায্য করে। এই ইনজ ক্রেক্ট ৩২-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে আলট্রা সোনোগ্রাফির সাহায্যে ডিম্বাণুগুলিকে বার করা হয়। মিনিট কুড়ির মধ্যে ডিম্বাণু বার করে আনা যায়। এই সময় তলপেট বিষয় চাপ বা ব্যাথা হতে পারে।

একই গ্রামের পুরুষসঙ্গীর শুক্রাণু সংগ্রহ করে (ডোনার স্ফর্মও ব্যবহার করতে পারে) পরীক্ষাগারে দেওয়া হয়।

ডিম্বাণু চি ও শুক্রাণু পরস্পরকে নিষিক্ত করে ভ্রূণ তৈরি হয়। অথবা শুক্রাণুকে প্রদেশ ডিম্বাণুতে ইঞ্জেক্ট করে ভ্রূণ করা হয় (আইসিএসআই)।

ভ্রূণ তৈরি হওয়া পরে তা ইনকিউবেটরে রাখা হয়। ডিম্বাবু সংগ্রহের পাঁচ দিন থেকে আট জোড়া, ষোলো সম্পর্ক অনেক সময় দু'টি বা ভ্রূণ প্রতিস্থাপিত করা হয়। একদিকে যেমন গ্রুপধারণে সফলভাবে হার বাড়ে, প্রতীকই যমজ বা মহিলা কাউন্সিলর প্রসবের কাছ থেকে পাওয়া যায়। তাই এই কথা বলা ভালোর সঙ্গে কথা রাখা উচিত। বাড়তি গোপন রাখা হয় ধাপ পরবর্তী কালে আবার আইভিএফ প্রক্রিয়ার সাহায্য নিতে হলে বেশ কয়েকটি ধাপ এড়ানো যায়, সমস্যা কয়েক। অব্যহৃত ভ্রূণ অন্য দম্পতিকে দান করা যায় বা গবেষণার ক্ষমতা প্রয়োগের অনুমতি দেওয়া হয়।

 

আইভিএফ

আইভিএফ ভিডিও পদ্ধতি অস্বস্তিকর যন্ত্রণাদায়ক নয়। আপনার জন্য ডিম্বাশয় বড় হতে পারে, শরীরে জল জমে অনেক অংশ এবং খিচুনি হতে পারে। তলপেটে অংশ ব্যাথা হতে পারে। তবে, এই সমস্ত উপসর্গই কয়েক দিন পরে ঠিক হয়ে যায়।

যদি জরায়ু যাতে ভ্রূণটি রাখতে পারে, তার জন্য কিছু রক্ষা করা হয়। দু'সপ্তাহ পরে রক্তাক্ত রোগের মাধ্যমে জানা যায় গর্ভধারণ সফল হয়েছে কি না। 'পজিটিভ' হলে প্রতিবাদেরা প্রসূতি পাসের কাছে 'রেফার' করেন। আর রেজাল্ট 'নেগেটিভ' হলে প্রোজেস্টেরন নেওয়া বন্ধ করতে হবে। এক সপ্তাহের মধ্যে ঋতুস্রাব শুরু হওয়ার কথা। তা না হলে বা অস্বাভাবিক রক্তপাতের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। 

 

স্বীকৃতি জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা:

 

১) কতবার আইভিএফ-এর চেষ্টা করা যায়?

গবেষণা আমাকে, আইভিএফ পদ্ধতিতে পাঁচ থেকে বারবার চেষ্টা করার পরে সন্তানের হার সবচেয়ে বেশি। কতবার চেষ্টা করা হবে, তার নির্দিষ্ট সীমা নেই। এটা সম্পূর্ণভাবে রাজনীতি করে ব্যক্তিবিশেষ ও উত্তরের উপর।  

 

২) আইভিএফ-এ কি বাড়ে?

আইভিএফ সদস্য রিপোর্ট বিস্তারিত বৃদ্ধি অস্বাভাবিক নয়। হরমোন সক্রিয়ের জন্য হরমোন বাড়াও খিদেও বাড়ে।

 

৩ আইভিএফ-এ কী কী) ঝুঁকি থাকে?

ডক্ট প্রের সন্তানের ডেভেলপমেন্ট প্রিম্যাচিভিও কমের সন্তান জন্মদান করতে চায় আইভিএফ পদ্ধতিতে। এইচসিজি হরমোন প্রয়োগের ফলে ওভারিয়ান হাইপারমুলেশন সিনড্রোমে ডিম্বাশে ফোলা ভাব ও বাস্তবতা হয়। স্বাভাবিক প্রসবের উপসর্গ যেমন মাথা ব্যাথা, বমি সহজতা পেতে পারে। তবে, স্বাভাবিক দীর্ঘমেয়াদী বা ব্যবহার ব্যবহার খুব ক্ষতিকর নয়। বিরল স্পট ওভারিয়ান হাইপারস্টিমুলেশন ড্রোমের জেরেসিন দ্রুত বৃদ্ধি ও শান্তির সমস্যা হতে পারে। আগে একটি মন্তব্য ছিল যে ডিম ফোটানোর জন্য তা প্রয়োগ করার জন্য জনন প্রয়োগ করা হয় স্ত্রীঅঙ্গেনাসার ক্যাপসুল বাড়ে পরবর্তী কাল। যদিও গবেষণা গবেষণা সর্বোত্তম হয়েছে, এই তথ্যটি ভূল। 

 

 

সম্পর্কিত পোস্ট

লিখেছেন:
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য

পরামর্শক
ডঃ সৌরেন ভট্টাচার্য হলেন একজন বিশিষ্ট IVF বিশেষজ্ঞ যার 32 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা ভারত জুড়ে এবং যুক্তরাজ্য, বাহরাইন এবং বাংলাদেশের মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলিতে বিস্তৃত। তার দক্ষতা পুরুষ ও মহিলা বন্ধ্যাত্বের ব্যাপক ব্যবস্থাপনা কভার করে। তিনি সম্মানিত জন র‌্যাডক্লিফ হাসপাতাল, অক্সফোর্ড, যুক্তরাজ্য সহ ভারত ও যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান থেকে বন্ধ্যাত্ব ব্যবস্থাপনায় প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
32 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ

আমাদের সেবাসমূহ

প্রজনন চিকিৎসা

উর্বরতার সমস্যাগুলি মানসিক এবং চিকিৎসাগতভাবে উভয়ই চ্যালেঞ্জিং। বিড়লা ফার্টিলিটি এবং আইভিএফ-এ, আমরা অভিভাবক হওয়ার পথে আপনার যাত্রার প্রতিটি ধাপে আপনাকে সহায়ক, ব্যক্তিগতকৃত যত্ন প্রদানের উপর ফোকাস করি।

পুরুষ বন্ধ্যাত্বতা

পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব সমস্ত বন্ধ্যাত্ব ক্ষেত্রে প্রায় 40%-50% জন্য দায়ী। শুক্রাণুর কার্যকারিতা কমে যাওয়া জেনেটিক, জীবনধারা, চিকিৎসা বা পরিবেশগত কারণের ফল হতে পারে। সৌভাগ্যবশত, পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্বের বেশিরভাগ কারণ সহজেই নির্ণয় এবং চিকিত্সা করা যেতে পারে।

আমরা পুরুষ ফ্যাক্টর বন্ধ্যাত্ব বা যৌন কর্মহীনতা সহ দম্পতিদের জন্য শুক্রাণু পুনরুদ্ধার পদ্ধতি এবং চিকিত্সার একটি বিস্তৃত পরিসর অফার করি।

দাতা সেবা

আমরা আমাদের রোগীদের জন্য একটি ব্যাপক এবং সহায়ক দাতা প্রোগ্রাম অফার করি যাদের উর্বরতা চিকিত্সার জন্য দাতার শুক্রাণু বা দাতার ডিমের প্রয়োজন হয়। আমরা নির্ভরযোগ্য, সরকারী অনুমোদিত ব্যাঙ্কগুলির সাথে অংশীদারিত্ব করছি যাতে মানের নিশ্চিত দাতা নমুনাগুলি আপনার রক্তের ধরণ এবং শারীরিক বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে যত্ন সহকারে মেলে।

প্রজনন সংরক্ষণ

আপনি পিতৃত্ব বিলম্বিত করার জন্য একটি সক্রিয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন বা আপনার প্রজনন স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করতে পারে এমন চিকিৎসার মধ্য দিয়ে যেতে চলেছেন, আমরা আপনাকে ভবিষ্যতের জন্য আপনার উর্বরতা সংরক্ষণের বিকল্পগুলি অন্বেষণ করতে সহায়তা করতে পারি।

গাইনোকোলজিকাল পদ্ধতি

কিছু শর্ত যা মহিলাদের উর্বরতাকে প্রভাবিত করে যেমন ব্লক করা ফ্যালোপিয়ান টিউব, এন্ডোমেট্রিওসিস, ফাইব্রয়েড এবং টি-আকৃতির জরায়ু অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিত্সাযোগ্য হতে পারে। আমরা এই সমস্যাগুলি নির্ণয় এবং চিকিত্সা করার জন্য উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক এবং হিস্টেরোস্কোপিক পদ্ধতির একটি পরিসীমা অফার করি।

জেনেটিক্স এবং ডায়াগনস্টিকস

পুরুষ এবং মহিলা বন্ধ্যাত্বের কারণ নির্ণয় করতে প্রাথমিক এবং উন্নত উর্বরতা তদন্তের সম্পূর্ণ পরিসর, ব্যক্তিগতকৃত চিকিত্সা পরিকল্পনার পথ তৈরি করে।

আমাদের ব্লগ

জমা দিন
এগিয়ে যান ক্লিক করে, আপনি আমাদের সাথে সম্মত হন শর্তাবলী এবং গোপনীয়তা নীতি

আপনি আমাদের কাছেও পৌঁছাতে পারেন

তোমার কোনো প্রশ্ন আছে?

পাদচরণ তীর