ডার্ময়েড সিস্ট, কারণ, চিকিৎসা এবং এর ধরন সম্পর্কে ব্যাখ্যা করুন

সিস্ট শব্দটা শুনলেই আইন ঘাবড়ে যান। কিন্তু সিস্টের প্রকৃতি নাহি অযথা ভয়। কারণ নেই। সিস্ট হল তরল পদার্থ পূর্ণ থলি বিশেষ। এটা ঠিক, সিস্ট ইন টিউমার। কারণটা ভিতরের অংশ করেই যেটা উপবৃদ্ধি টিউমার। কিন্তু টিউমার মানই ক্যানসার নয়। অধিকাংশ সিস্ট বিনাইন অন্য ক্যানসারহীন। সিস্টের ভিতরে তরল রক্ত ​​হতে পারে, আবার সাধারণ বা সংক্রমিত জলও হতে পারে। শুনতে অবাক শুনতে অনেক সময় সিস্টের মধ্যে ধা, চুল, মুসলিমের টুকরো, হাড় থাকে। এর নাম ডার্ময়েড সিস্ট। অবস্থা অদ্রভূত দেখতে স্বস্তির কথা, সিস্ট সাধারণ ক্যানসারহীন এবং ক্ষতিকর নয়।

ডার্ময়েড সিস্ট কী

ডার্মে সিস্ট হল ত্বকের ভিতরে বা ঠিক নির্দেশে চটচটে পদার্থ ভরাথলি, যার ধর্ম, চুল, ঘর্মগ্রি, মুসলিম হাড়ের টিস্যু পর্যন্ত থাকে। মাতৃ গর্বে ভ্রু গ্রেট বিকাশের জিনিষ বিভ্রাট এই সিস্ট গঠন হয়। অন্য, এটি জন্মগত। বড়বেলায় বড়বেলায় সামনে নেই। অনেক জায়গায় এই সিস্ট হতে পারে। মুখমণ্ডলে ভুর কাছে, ঘাড়, পিঠের দিকের দিকে শিরদাড়ে এবং ডিম্বাশের উপরিভাগে বা ভিতরে এই সিস্ট বেশি হয়। ক্ষতিকর না আপনি বিনীত পরামর্শ দেন এই সিস্ট আপ থেকে না হয়, সেতুপোচার বদনাম দেন। নয়তো পরবর্তী কালে ক্রমবর্ধমানে বা পেকে গিয়ে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে ডেকে আনতে।

ডার্ময়েড সিস্টের প্রকারভেদ

যে দলের অংশে ডার্ময়েড সিস্ট হতে পারে। অবস্থান অনুযায়ী ডার্ময়েড সিস্টের প্রকার ভেদগুলি হল-

১) পেরিওরবিটাল ডার্ময়েড সিস্ট- এই প্রকারের সিস্ট সাধারণ ভুরদান বা ভুর বাঁ দিকে থাকে। জন্মের সময় ছোটবেলা এটা দেখতে আসে। যদিও এর জন্য শিশু দৃষ্টিশক্তি বা স্বাস্থ্য বিরূপ প্রভাব পড়ে না। তবে অনেক সময় ফরেক্সে বা প্রয়োগের জন্য কার্যকর হয়। সেক্ষেত্রে যত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা অপসারণ করা প্রয়োজন।

২) ওভারিয়ান ডার্ময়েড সিস্ট- এই সিস্ট ডিম্বাশয়ের উপরিভাগে বা ভিতরে গজিয়েটগুলি। যদিও ডিম্বাশয়ের কার্যকারিতার সাথে এর বিশেষ সম্পর্ক থাকে না। মনে মনে এই বলে ছোটবেলায় সিস্ট পড়ে না। পুরনো কালের শ্রোণী (পেলভিক) উদ্ভুত সময়ে পড়ে।

৩) স্পাইনাল ডার্ময়েড সিস্ট- মেরুদণ্ড বা শিরদাড়েও ডার্মিড সিস্ট করতে পারে। সাধারণভাবে এটা বাড়ে না বা ভোগা না। ফলে এটি থেকে ক্ষতিকর কম এবং অধিকাংশ সময়ে উপসর্গহীন। তবে, ফরেভের মেরুদণ্ডের না করার উপর জোর দিতে হবে।

এছাড়াও অন্য অংশে ডার্ময়েড সিস্ট তৈরি করতে পারে, যেগুলি বিরল বা খুব কম দেখা যায়। যেমন, বাণিজ্যিক ভিত্তিতে
এপিবুলবার ডার্ময়েড সিস্ট, ব্রেনের ভিতরে ইন্ট্রাক্রনিয়াল ডার্ময়েড সিস্ট, নাকের ভিতরে নাজাল সাইনাস ডার্ময়েড সিস্ট, অক্ষরের হাড়ে আরবিটাল ডার্ময়েড সিস্ট।

কী কারণে ডার্মিড সিস্ট হয়

মাতৃ গর্ভে ভ্রু যাত্রা বিকাশের জিনিষ বিভ্রাট বা ত্রুটি থেকে ডার্মেড সিস্টের জন্ম। ঠিক কী কারণে এটা হয় না। তবে, রবিটালর্ময়েড সিস্ট তৈরি হলে যখন ত্বকের কথোপকথন ডাইলিক ভাবে ডাইলিক ভাবে না। ত্বকের সহবাস ও অন্যান্য উপাদানগুলি একটি থলিতে বন্দি হয়ে ত্বকের উপর ভাগ করে সিস্টের অনুরোধ জানাতে। চামড়ার সম্পর্কগুলো দিয়ে ভিতরের অঙ্গে সিস্ট হতে পারে। ওভারিয়ান ডার্ময়েড সিস্ট এই কাজটি হয়। আবার ভ্রূণের বিকাশের সময় নিউরাল টিউবের সম্পূর্ণ অংশ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ না হলে সেখানে ডার্ময়েড সিস্ট হয়। এটিই পরে শিশুর মেরুদণ্ডে হয় এবং তখন সেখানে স্পাইনাল ডার্মেড সিস্ট দেখা যায়।

ডার্ময়েড সিস্টের লক্ষ্মণ

ডার্ময়েড সিস্ট জন্মগত অন্য জন্মের সময় এটি উপস্থিত শরীরে থাকে। কিন্তু প্রথম জন্মের সময়েই সিস্টি নজর না আসতে পারে। বিশেষ করে ত্বকে না হওয়া সিস্টি যদি ভিতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গে হয়। সেক্ষেত্রে ভিতর থেকে প্রথম লক্ষ্মণ নাম না পরে সিস্টটি উত্তর বাড়তে থাকলে লক্ষ্মণগুলো নজরে আসে।

• পেরিঅরবিটাল ডার্ময়েড সিস্টের লক্ষ্মণ- ত্বকের উপরিভাগের কাছে বলে যে এই সিস্টের উপস্থিতি থেকে ফোলা ধারণার মধ্যে দেখা যায়। অনেক সময় খুব ছোট সিস্ট করা যায় না। পরে পরিবর্তনে দ্রুত পরিবর্তন আসে বা পেকেগ থেকে সংক্রমণ হলে পরে জানা যায়। এমনিতে সিস্ট পাওয়ার গ্রুপের রঙে হলদে মনে মনে যদি তা লালচে হওয়া যায়।
• ওভারিয়ান ডার্ময়েড সিস্টের লক্ষ্মণ- তালিকায় খুব বেশি বেশি না এই দীর্ঘ সিস্টের নম্বর লক্ষ্মণ থেকে পাওয়া যায় না। তবে রেফারে বাড়তে থাকলে তলপেটে ব্যাথা ও ফোলাভাব অনুভূত হয়। অনেক সময় এ থেকে মাথা ব্যাথা, বমি ভাব বা কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। যৌনসংসর্গের সময় ব্যাথাও হতে পারে
• স্পাইনাল ডার্ময়েড সিস্টের লক্ষ্মণ- স্পাইনাল কর্ড নাভের উপরে চাপ দিচ্ছে, তখন পর্যন্ত সিস্টের উপস্থিতি জানা যায় না। সিস্টের অবস্থান এবং গতিপথ অনুযায়ী নিজের লক্ষ্মণ দেখা দেয় শরীর। যেমন, হাত পায়ে সুযোগ, ব্যাথা, বিরোধিতা এবং সমস্যা, মূত্র ভুলতে অসংযম।

ডার্ময়েড সিস্ট নির্ণয়

মুখ, ঘাড় বা বুকের অংশে ত্বকের উপর অংশে সিস্ট থাকলে তা থেকে দেখতে পাওয়া যায়। তুচ্ছ করুন অনুরোধ এই ধরনের সিস্টের অবস্থান জানান এবং অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারেন। এখনও সংবেদনশীল এলাকায় সিস্টি থাকলে সিটি স্কান বা এমআরআই করার পর ত্রিক ছবি নিশ্চিত হননি সত্যেরা। বিশেষ করে স্পাইনাল ডার্ময়েড সিস্ট অপসারণের আগে এই পরীক্ষা করা। ডিম্বাশয়ের সিস্টের জন্য পেলভিক আলট্রাসাউন্ডের সাহায্য নেওয়া হয়। আরো ট্রান্সভ্যাজাইনাল আলট্রাসাউন্ডও করা হয় অনেক সময়। কারণে আলট্রাসাউন্ডে ঠিক মতো তথ্য না মিললে এমআরআই করা হয়। তবে খুব কম ক্ষেত্রেই এর সাহায্য নিতে হয়।

ডার্ময়েড সিস্টের চিকিৎসা

সিস্ট যেখানেইপোনা কেন এটির হাত থেকে মুক্তির সুবিধা হল অস্ত্র চারা। তবে ভালো ক্ষেত্রে ঝট করে অস্ত্রোপচার না করলেও খারাপ দিকগুলো দেখতে হবে। যেমন, সিস্টোপোক সংক্রমণ সামনোর চাই কতটা, শিশুটি আপ অস্ত্রচারের ঝক্কিলা ব্যবহার ইত্যাদি। অস্ত্রোপচার করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কী কী কখন শেষ হবে বা কোন বন্ধীয় বন্ধীকরণ করতে হবে। ভুরুর অনেক অনেক পেরিওরবিটাল ডার্ময়েড সিস্ট অপসারণ করা হয়। আধ ঘণ্টার বেশি সময় খেলা না। খুঁজে খুঁজে ডিম্বাশয়ের সিস্ট অস্ত্রোপচার। ওভারিয়ান সিস্টোমি পদ্ধতিতে ডিম্বাশয় থেকে শুধুমাত্র সিস্টবাদ দেওয়া যায়। বাসস্থান প্রজনন ক্ষমতার প্রভাব পড়ে না। কিন্তু, সিস্ট খুব বড় হলে বা বিপজ্জনকভাবে ভিতরের জায়গা থাকলে তখন ডিম্বাশয়-সহযোগিতা দিতে হয় (উফোরেক্টোমি)। ল্যাপারোস্কোপি বা ল্যাপারোটোমি প্রযুক্তিতে এই অস্ত্রোপচার করা হয়। মেরুদণ্ডে ডার্ময়েড সিস্ট অপসারণের জন্য মাইক্রোসার্জারি করা হয়। এই অস্ত্রোপচারের পর এক দিন স্থানীয় এলাকা দেওয়া হবে। অনেক সময় পুরো সিস্টটা সতর্ক বাদ দেওয়া যায় না। নার্ভের ক্ষতি এড়াতে যতটা সম্ভব সতর্কতার সাথে কিছু অংশ দেওয়া হয় এবং পরে মনিটরিং করা হয়। মোমুটি ভাবে দুই সপ্তাহ থেকে তিন সপ্তাহ এই ধরনের অস্ত্রোপচার থেকে সেরে যেতে পারে।

মোটের কথা বলা হয়েছে ডার্মেড সিডের ক্ষতিকর না দেখার ফলাফলের ফলাফলের বিপদের আশঙ্কায় তা অস্ত্রোপচার করে বাদ দেওয়া ভাল। নয়তো পরে সিস্টটি পেকে গিয়ে আশপাশে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়তে পারে বা আরও বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে।

ভাষা জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা

১) ডিম্বাশয়ে ডার্ময়েড সিস্ট হলে কি ক্ষতি হতে পারে?

ডিম্বাশয়ে ডার্ময়েড সিস্ট সাধারণত ক্ষতিকর নয়। তবে সময়ে সাথে এ পদটি বাড়তে থাকে বলে অনেক কিছু আসতে পারে। ডিম্বাশয়ের অবস্থানের পরিবর্তন হতে পারে এর জেরে। অনেক সময় এর জন্য ডিম্বাশয়ে প্যাঁচ (টর্সন) যেমন যায়। তখন রক্তচক্রে বিঘ্ন হয়। সন্তানধারণে অক্ষমতা সমস্যা হতে পারে। কখনও ডার্মেড সিস্টি পেকে ফেটে যায় ডিম্বাশয়ের ভিতরে। সাধারণ সিস্টের ভিতরের উপাদানগুলি প্রকৃতির নিয়মে শরীরচর্চা করে। কিন্তু অনেক সময় পেকে সিস্ট থেকে ইনফরম করা যায়। তখন চিকিৎসা প্রয়োজন। এমনিতে ও ডার্মায়েড সিস্ট থেকে ক্যানসার গ্রুপভার ২ শতাংশেরও কম। তবে, ৪৫- এর বেশি পুরানো হলে বা সিস্ট খুব দ্রুত বাড়তে থাকলে ঝুঁকি থাকে ক্যানসার।

২) ডার্মেড সিস্টের ভিতরে বোধ, চুল ইত্যাদি কেন হয়?

ডার্মেড সিস্টের জন্ম 'জার্ম সেল' (যা পরে প্রজননকোষে পরিণত হয়) থেকে। জর্মি সেলের তিনটে লেয়ার বা ভ্রূণ বিকাশের সময় একজন নেতা পরিষ্ফূট হয়- ১) এক্টোডার্ম (টক, চুল ঘর্মগ্রি ও দাঁত হয়), ২) মেসোডার্ম (পেশী ও দলটিস্যু করে), ৩) এন্ডোডার্ম (ভুদ্রান্ত, বৃহদন্ত্র-) সব ভিতরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি করে)। এই লেয়ারগুলি বাধা দিয়ে এলোমেলো ভাবে বাড়তে থাকলে টিস্যুর সাথে যুক্ত হয়ে ডার্ময়েড সিস্ট করে। ডার্মেড সিস্টের মধ্যে ত্বক, চুল, মৃত্যু, নার্ভ এমনকী ব্রেনের টিসুও উপস্থিত থাকে এই কারণে। সিস্টে উপস্থিত ঘর্মগ্রি থেকে তৈলাক্ত তরল পদার্থ নিঃসৃত হয়। পাহাড় বলে সিবাম। এর জন্য সিস্টটি নোটে বাড়তে থাকে।

৩) ডিম্বাশয়ে ডার্ময়েড সিস্ট বাদ দেওয়া কী?

না, সিস্টেই যে অস্ত্রোপচার করে বাদ দিতে হবে এমনটা নয়। যদি স্বপক্ষে ব্যাটার ম্যাথ যায় (৫ সেমির বেশিসারধ) বা শরীরে অস্বস্তি, ডিম্বাশয়ে প্যাঁচ বা টর্সন দেখায় সিস্টটি গন্ট হয়, তাহলে অস্ত্রোপচার প্রয়োজন।