ডিসপারেউনিয়া कारण, এবং স্বাস্থ্য बद्दल व्याख्या करा

সহবাসে ব্যথা? হতে পারে ডিসপারেউনিয়া

প্রথমবার সাঙ্গের সময় যোনিতে ব্যথা লাগার আমার। पण नंतर কালে সেই ব্যথা আর होत नाही. আপনার কারণে ব্যথা না কমলে এবং প্রতিবার আমার সময় ও পরে ব্যথা হলে তা চিন্তার বিষয়। হতে পারে এটি ডিসপারেউনিয়ার লক্ষ্মণ. फक्त माझी नाही, मुलगाদেরও ही समस्या असू शकते. সমস্যা যারই না কেন, চেপে না চিকিৎসা বিজ্ঞানের দ্বারস্থ হলে প্রযুক্তি পাওয়া যায়। মুশকিল হল, আমাদের দেশের যৌনসমস্যা নিয়ে খোলাখুলি আলোচনা করতে একরাশ সঙ্কোচ, পরীক্ষা ও জড়তা কাজ করে। ডিসপারেউনিয়া নিয়ে তা নিয়ে আলোচনা করতে চান না কেউ. यातून खूप ভুল वेळी বুঝলি হয়. শারীরিক ও দূরত্ব বাড়তে থাকে।

ডিসপারেউনিয়া কী

ডিসপারেউনিয়া হল সহবাসের সময় ও পরে যোনিদেশে ব্যথা। স্বাস্থ্য ব্যথা হয় যোনিদ্বারে (ভালভা), আবার যোনির ভিতরে এমন জরায়ু, তলপেটেও ব্যথা হয়। ব্রিকেশনের অভাব থেকে শুরু করে যোনিদেশে সংক্রমণ, ক্ষত, মেনোপজ এর মতো কারণটা কারণ লু এর পিছনে। समाज, समाज, कारणांमुळे ही समस्या भोगते. ২০২৩ বিশ্ব একটি সমীক্ষা মতামত, বক্তব্যে পক্ষের ৩৫ শতাংশ মহিলার জন্য অনেক সময় ডিসপারেউ সমস্যায় ভুগেছেন।

ডিসপারেউনিয়ার প্রকারভেদ

সাংঘর্ষিক ব্যথা গভীর এবং কতটা আমার ব্যথার সময় তার রাজনীতি করে ডিসপারেউনিয়া দু'প্রকার।

एक सामान्य लुब्रिकशनের অভাবে এটা হয়. যোনিতে বা সংক্রমণ থেকেও ही समस्या होऊ शकते.

২) কলিশন ডিসপারেউনিয়া- অনেক সহবাসের গভীর ব্যথা হতে পারে। সঙ্গমের অপ্রচলিত কিছু ভঙ্গিমায় এটা থাকে। সার্কেল সার্ভিক্স অন্য জরায় গ্রীবা বা তলপেট পর্যন্ত ব্যথা অনুভব হয়। শারীরিক সমস্যা বিশেষ করে শ্রোণীদেশে সাধারণ সার্রি হতে হলে এই ব্যথা হতে পারে।

डिसापर्युनिया कारण

ডিসপারেউনিয়ার সমস্যার সমাধান দেখতে পাওয়া যায় পুরুষদের এই সমস্যার ভোগেন। तथापि, दोन' पक्षाच्या कारणा भिन्न.

XNUMX

XNUMX) অপ্রতুল যোনিক্ষরণ- সাধারণত আমার সময় যৌন উদ্দীপক জেরে যোনিতে উপস্থিত গ্ল্যান্ড থেকে রস ক্ষরণের ফলে যোনিদেশ পিক্‌ল বা তৈলা হওয়া। কারণ এই ক্ষরণ না হলে যোনিদেশ শুষ্ক থাকে, তখন সাংঘর্ষিক সময় ব্যথা। मुळात लैंगिक उद्दीपना जागृत नाही तर हा प्रकार घडतो. একা যৌনসুখ বাড়কার একাটাই উপায়-ফোরপ্লে বা শৃঙ্গার। মোনাল বা অন্য শারীরিক কারণেও যোনির লুব্রিকেশন হার চলতে পারে।

XNUMX) ভ্যাইনাল অ্যাট্রফি- যোনিদেশের পাতলা, শুষ্ক, খসখসে হয়ে লিংক সাংসারিক সময় শক্তি ব্লক হতে পারে। প্ল্যাক বলে ভ্যাজাইনাল অ্যাট্রফি. ইস্ট্রোহরমোনের ক্ষরণ হওয়ার কারণে এটা হয়। सामान्य मेनोपज समय आणि नंतर ही परिस्थिती. আর, কিছু কিছুর প্রভাবে বিশেষত রাপি বা রেডিয়েশন থেরাপির পরে এই ধরনের পরিস্থিতি হতে পারে। জন্মনিরোধক বড়ির মতো কিছু প্রভাবে এটা হতে পারে. সদ্যোজাতকে বুকের দুধের দলনোর সময় ভ্যাজাইনাল অ্যাট্রফি স্বাভাবিক।

৩) ভ্যাজাইনিসমাস-সঙ্গমের সময় যোনির আশপাশের পেতে খিচুনি (স্প্যাজম) থেকে ব্যথা অনুভব হতে পারে। খবর লাগার ভয় বা পূর্বের খারাপ অভিজ্ঞতা থেকে এই খিচুনি হয়।

৪) ভালভা ভেসবুলাইটিস- যোনিদ্বারে শক্তিবুলাইটিস হল ডিসপারেউনিয়ার আর এক কারণ। যোনিদেশ ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍ সেক্ষেত্রে সঙ্গমের সময় ব্যথা হতে পারে.

৫) সার্ভিক্সে ব্যথা- শিশ্ন যদি অনেক গভীরে গিয়ে সার্ভিক্স বা জরায়ুর গ্রীবাতে দেখে, তখন ব্যথা লাগতে পারে।

৬) জরায়ুর সমস্যা- জরায়ুতে ফাইব্রয়েডের উপস্থিতি যৌনসঙ্গমের সময় ব্যথা হতে পারে।

७) एण्डोमेट्रिक्स- एण्डोमेयट्रो लाइनिंग जरायोर यू अन्य जमा हो तो नाम एण्डोमेट्रीओसीस। এর জেরে যোনিদেশে ব্যথা হতে পারে।

৮) সিস্ট-ডিম্বাশয়ে সিস্ট থাকে থেকেও সঙম সময় ব্যথা হতে পারে।

९) পেলভিক সার্জারি, এফজিএম (ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন) বা মহিলা প্রসবের পরবর্তী সময়ে সহবাসে ব্যথা হতে পারে। ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍

१०) যোনিদেশে ত্বকের সমস্যা- যৌনাঙ্গের চারপাশে এক্সিমা, লাইকেন, लायকেন

স্‌ক্লোরোসাস, অতিরিক্ত ত্বকের রোগ, ডিসপারেউনিয়ার সমস্যা होऊ शकते. আঁটোসাটো পূর্বিচ্ছন্ন অন্তর্বাস, যৌনাঙ্গে সুগন্ধী, জামাকাপড় কাচার সাবান থেকে এই ধরনের সংক্রমণ হতে পারে.

১১) প্রের সময় পাইনিয়াম অন্য যোনি ও মলসবের মধ্যবর্তী স্থানে আমি আমার মনের মধ্যে দেখতে দেখতে সমস্যা হতে পারে।

१२) বিরল দেখতে ডিসপারেউনিয়ার আর একটি কারণ হতে পারে ভ্যাজানাল অ্যাজেনেসিস। এটি একটি জন্মগত রোগ। সার্বিক যোনির গঠন অসম্পূর্ণ। যোনি পথের গভীরতা ও প্রস্থ

কম সঙ্গমের সময় ব্যথা।

१२) सर्व शेवट, पण অবসাদ, ইত্যাদি আশঙ্কা, দু নেতিবাচক মনোভাবের কারণে অনেক সময় যৌন উদ্দীপনা জাগ্রত হয় না। তখন লুব্রিকেশনের অভাবে ব্যথা।

पुरुषांचे ডিসপারেউনিয়ার कारण

অনেক সময় ছেলেদের সঙ্গমের সময় শিশ্নে ব্যথা। সাধারণত পুরুষাঙ্গের স্বরূপ এটা অস্বাভাবিকতা থেকে থাকে.

XNUMX) লিঙ্গকে দেখতে- ঘষাক বা কারণে লিঙ্গত্ব বা ফোস্কিনে ক্ষত হলে তা থেকে ব্যথা হতে পারে।

২) যৌনবাহিত সংক্রমণ- গনোরিয়া গনোরিয়া বা এই ধরনের যৌন সংক্রমণ কিংবা ইস্ট ইনফেকশন থেকে সঙ্গম যন্ত্রণাদায়ক পারে।।।

৩) বিকলাঙ্গ পুরুষাঙ্গ- পেয়রোনিজ বা এই ধরনের বিকৃতি থেকে শিশ্নে ব্যথা অনুভব করতে পারে সংঙ্গম কালীন।

৪) যন্ত্রণাদায়ক লিঙ্গোথান- লিঙ্গোত্থানের সময় যন্ত্রণাদায়ক পরিস্থিতির নাম প্রায়াপিজম।

डिसपर्युनियर लक्ष्मण

১) ডিসপারেউনিয়ার প্রথম ও প্রধান লক্ষ্মণ হল সঙ্গমের সময় পরে যোনিদেশে ও ব্যথা।

२) যৌনাঙ্গে ও তলপেটে গভীর।

३) অস্বস্তি ও শক্তিভাব।

४) পেটে খিঁচ ব্যথা।

५) বিরল দেখতে অনেক সময় রক্তপাত হতে পারে.

ডিসপারেউনিয়া নির্ণয়

XNUMX) যোনিদেশে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে পাবেন।

XNUMX) সংক্রমণ কি না জানতে যোনিস্রাব বা মূত্র পরীক্ষা হতে পারে.

XNUMX) ট্রাভ্যাজাইনাল আলট্রাসাউন্ডের মারফত ‍‍‍ एम्पोमेट्रिओसीस, फायब्रॉयडस वा सिस्टन प्लेन नंबर.

৪) কিছু বলতে সমস্যাটি না পড়লে ল্যাপারোস্কোপি করে দেখা হয় অনুসন্ধানের জন্য।

ডিসপারেউনিয়া চিকিৎসা

সঙ্গমের সময় ব্যথা বিভিন্ন কারণে होऊ शकते. সবসময়ই যে তার চিকিৎসা প্রয়োজন, তা नाही. যেমন, লুব্রিকেশনের অভাবে এই সমস্যা হলে তার উপায় বা শৃঙ্গের সময় বাড়ানো। 'वॉटर बेसड लूब्रिकंट' वापरणे यंत्रसामग्री मिळते. প্রসবের পরে- যৌনসংসর্গের জন্য ব্যথা পরতে পারে। স্মরণ সময় দিতে. ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍દી‍‍‍‍‍‍‍દી‍वेपर्यंत ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍

আবার কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসা প্রয়োজন. যেমন, ইস্ট্রোজেন ক্রিম ব্যবহার করে যোনির শুষ্কতার সমস্যা দূর করা যায়। মেনোপজ থেকে শুষ্কতার সমস্যা হলে ওসপেমিফেন যেতে পারে।

XNUMX.

এন্ডোমেট্রিওসিস বা সিস্ট বা এই ধরনের সমস্যার ক্ষেত্রে উপায় সার্জারি।

থেরা যদি সেক্সুয়াল পি করা যায়। ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍

'केगल कॉन्ट्रॅक्शन्स' अ‍ॅव्हॅस के पेलविक फ्लोर पेशीर शक्ती बाविंग जाते. এর ফলে ভ্যাজাইনিসমাস বা যোনির চারপাশের পেশীর খিচুনিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

যোনিদেশে সংক্রমণ থেকে সমস্যা হওয়া থাকলে অ্যান্টিবায়োটিক অ্যান্টিঅঙ্গাল ক্ষমতা দেন।

সবশেষে বলা যায়, বিভিন্ন কারণে ডিসপারেউনিয়া হয়ে থাকে। অধিকাংশ কারণের চিকিৎসা সম্ভব বা জিনিষে চিকিৎসা করে উপসর্গটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍ पण सगळ्यात आधी, समस्या आहे ज्या व्यक्तीला मानावे लागेल आणि हे उघडावे. না হলে সমস্যার সমাধান করা যাবে না.

জ্ঞান জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা

१) যোগব্যায়াম করে কী ডিসপারেউনিয়ায় সিস্টেম পাওয়া যায়?

'केगल कॉन्ट्रॅक्शन्स' अ‍ॅव्हॅस के पेलविक फ्लोर पेशीर शक्ती बाविंग जाते. এর ফলে সঙ্গমের সময় ভ্যাজাইনিসমাস বা যোনির চারপাশের পের খিচুনিকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। আরও স্ট্রেস উদ্বেগ অবসাদের মতো সমস্যাগুলোকে যোগব্যায়াম মনে পড়ে ফুলেল ভাব আনে। আরাম যৌন উদ্দীপনা জাগা, যোনির ক্ষরণ বা লুব্রিকেশনের জন্য যা সবচেয়ে জরুরি।

२) যোনিদেশে শুকতার সমস্যা কী পরীক্ষা পরীক্ষা মেলে?

ভিটামিন এ যোনিদেশে শুকতা দূর করে। খাবারে বা সাপ্লিমেন্টের সাহায্যে ভিটামিন এ ও বি কমপ্লেক্স নিলে প্রযুক্তি পাওয়া যায়। বিটা ক্যারোটিন যুক্ত খাবার গাজর, শাকপাতা, ब्रेकोली आदि যেমন সিস্টেম মেলে. আরও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড ভ্যাজাইনাল অ্যাট্রফির সমস্যা নিরাময়ে সাহায্য করে। ভিটামিন ই আছে এমন খাবার যেমন কুমড় বীজ, সূর্য মুখীর বীজ, বাদাম, উদ্ভিজ্জ তেল ইত্যাদি ডায়েটে থাকতে হবে।