AMH পরীক্ষা কি (বাংলায় AMH পরীক্ষা কি)

ডিম্বাশকত ডিম, জানুন এ.এম.এইচ

আমাদের এই দেহ আর তার অঙ্গপ্রত্যঙ্গের কাজ করার পরিকল্পনা। তার থেকেও সরাসরি জনতন্ত্র। ডিম্বাণু আর শুক্রাণুর মিলনে ভ্রূক্ষেপর পিছনে রয়েছে হাজার অঙ্কের দুরূহ সমীকরণ। এই ধরনের একটি জটিল সমীকরণের নাম হল অ্যান্টি মুলিয়ান হরমন, সংক্ষেপে এএমএইচ। স্বাস্থ্যের শরীরে ডিম্বাশয়ের ভিতরে ফলিকের সম্পর্ক এএমএইচ হরমোন রণ করে। রক্ত পরীক্ষা করে এমএইচ হরমোনের পথের মাধ্যমে মহিলার সক্রিয় ডিম শক্তির শক্তি বা কত ডিম তা সম্ভব হয়। এটি একটি সাধারণ রক্ত ​​পরীক্ষা। এর জন্য বিশেষ সময় বা প্রয়োজনের প্রয়োজন হয় না। সন্তানধারণে অক্ষর চিকিৎসায় এই পরীক্ষাটি একান্ত জরুরি ও প্রাথমিক ধাপ। 

নারীর বয়স, ডিমের সংখ্যা

নারীদেহে ডিমের সংখ্যা ও মানকে ডাক্তার পরিভাষায় বলা হয় 'ওভারিয়ান রিজার্ভ'। প্রত্যেক নারীই নির্দিষ্ট সংখ্যার ডিম্বাণু নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। রজস্বলা প্রতি প্রতি আবেগে একটা ডিম ফোটে আর ঋতুস্রাবের সময় শরীর শরীর থেকে। এই কারণে বয়সের অনেকগুলো বাড়ে, প্যালিকে শরীরে ডিমের সংখ্যা ভালো আসে। এইভাবে ডিম কমতে কমতে এক সময় সন্তানধারণে অক্ষমতা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমার জীবনযাত্রার বয়সজনিত কারণে অক্ষমতার সমস্যা বড় জননে এসেছে।

বৈধ সরকার চাকরি, বিয়ে আর কেরিয়া গোছাতে গোছাতে গত বছরের ৩০-৩৫ পায়ে যাচ্ছে। দিনে শরীরে ডিমের সংখ্যা পাঠাতে অনেক। আবার ওভারেতে আগে সার্জারি এন্ডোমেট্রিওসিসের মতো সমস্যা থাকলে ওভারিয়ান রিজার্ভ বা বিকল্প হতে পারে। ক্যানসের চিকিৎসা পি কেমোথেরা পি বা রেডিয়েশন থেরাসার জন্য একটি ডিমের সংখ্যা। মধুপান, ধূমপান বা অন্যান্য নেশা, স্থূলতা, জিনঘটিত (ফ্র্যাজাইল সিনড্রোম), পেভিক ইনফ সক্রিয়, থাইরয়েড, মাম্পস-সহ বেশ কিছু অসুখ ডিমের সংখ্যা একাধিক হতে পারে। আবার অনেক সময় ডিমদির সংখ্যা কম থাকার সুনির্দিষ্ট কারণ খুঁজে পাওয়া যায় না।

ঠিক যেমন 'ওয়্যাঁ রিজার্ভ' কম শরীরে তার লক্ষণ দেখা যায় না, তাহলে কি তা নির্দিষ্ট করা যাবে না। আপাতভাবে বলা হয়, অনেকেরই করে ঋতুস্রাব হয় বাড়ির মধ্যে ঋতুস্রাব বন্ধ থাকে, তাদের এই সমস্যাটি হতে পারে। আবার ২৮ আবার ঋতুস্রাব হয়ে যায়, তাদেরও এই সমস্যা হতে পারে। অনেকের এই সমস্যা থাকলে ঋতুস্রাবের সময় খুব বেশি রক্তপাত হয়। আর এই সবচেয়ে বড় লক্ষ্মণ হল সন্তানধারণে অক্ষমতা এবং জন্ম।

মহিলালাভে অক্ষর চিকিৎসা এএমএইচ

নারী দম্পতি যদি এক বছর পর সন্তানধারণ না করতে পারে, সেক্ষেত্রে তাদের প্রজননতন্ত্রে সমস্যা আছে বলে ধরে নেওয়া হয়। সন্তানধারণে অক্ষমতার সমস্যাকে ব্যক্তিগত বিষয় স্বাচ্ছন্দ্যহীন নিমন্যতা ভোগেন। এটা ঠিক নয়। কারণ, এই অকারণ বিচিন্ন নয়। সমান জনবিস্ফোরক সংবাদও প্রায় ১২ শতাংশ দম্পতি প্রজনন অক্ষমতা সমস্যায় ভুগছে। আশার, ন্যাচারাল বা জৈবিক উপায়ে যারা সন্তানধারণ করতে পারবেন না, তাদের জন্য উপকারী চিকিৎসা চিকিৎসা বিজ্ঞানে অ্যাসিস্টেশন অ্যাসিস্টেশন বা গর্ভা পদ্ধতি বিকল্প বন্দোবস্ত রয়েছে। সরকার যত দ্রুত ভাল পরামর্শ নেওয়া যায়। বিশেষ করে বা তার আগের উপরে হলে সময় ৩৫ নষ্ট হওয়া উচিত নয়। কারণ আমাদের মনে রাখতে হবে, প্রতি আবেগ ঋতুস্রাবের সঙ্গে শরীরে ডিমের সংখ্যা কমতে থাকে।

অকার্যকর চিকিৎসা শুরু করতে মহিলা ও পুরুষসঙ্গীকে মহিলা মহিলা শারীরিক পরীক্ষা করা হয়। পুরুষদের বীর্যরসে শুক্রাণুর ঘনত্ব ও গুণমান ভালের যোগাদের 'ওভারিয়ান রিজার্ভ কংগ্রেস' করে ডিম্বাণ ও গুণমানুর বিবাদ শব্দেরা। 'ওভারিয়ান রিজার্ভ কাউন্সিলে'র জন্য বেশ ভালো পদ্ধতি রয়েছে। তার মধ্যে অন্ত্রাল ফলি কিউল ডিসকাউন্ট, রক্তে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন (এফএসএইচ) ও অ্যান্টি মুয়ান হরমোন (এমএইচ) কেন্দ্র নির্ণয়।

এএমএইচ পরীক্ষা কেন ও কখন

ডিম্বাশয়ে ডিম শক্তির শক্তি জানার জন্য এএমএইচ পরীক্ষা করা হয়। বেশি এএমএইচ থাকার অর্থ, 'ওভারিয়ান রিজার্ভ' ভাল বা যথেষ্ট সংখ্যায় ডিম রয়েছে শরীরে। আর এএমএইচ-এর লেভেল কম হলে পর্যাপ্ত সংখ্যায় ডিম নেই বলে ধরে নেওয়া হয়। কত দিন ধরে শরীরে ডিম পাল্টে নিতে হবে বা ধরে রাখতে হবে কতটা সময় থাকতে হবে এই পরীক্ষা থেকে। ইন-ভিট্রো-ফার্টিলেশন বা আইভিএফ-এর সময় ডিমের সংখ্যা বাড়াতে সেটা দেওয়া হয়, পার্ট কতটা কাজ করতে বা তা-ও আন্দাজ করা যায় এএইচএম পরীক্ষা থেকে। তাই সহায়ক গর্ভাধান বা অ্যাসিস্টেড কনসেপশনের প্রাথমিক ধাপ হল এএমএইচ পরীক্ষা। আরও, জিএস আগে মোনোপজ করা হবে কি তা বলা যায় এএমএইচ কমিশনের ফলাফল থেকে। পিসিওএস বা ওভারিয়ান ক্যানসারের মতো রোগ নির্ণয়ে এই পরীক্ষা করা হয়।

এএমএইচ পরীক্ষা পদ্ধতি

সাধারণ রক্ত ​​পরীক্ষা করেই এএমএইচ করা যায়। ঋতুচক্রের যে পর্যায়ে এই পরীক্ষা করা যায়। কারণ, প্রজনন হরমোনের মতো এএমএইচ-এর অন্যান্য অংশ বিশেষ হেরফের হয় সময়ভেদে। স্বাভাবিকভাবে এই রক্ত ​​পরীক্ষা করার জন্য স্বাভাবিক শারীরিক সুস্থতা প্রয়োজন না। 

এএমএইচ-মাত্রা

রোগী শরীরে অ্যান্টি মুলিয়ান বা এএমএইচ-এর মোড়ের উপরে অনেকটাই বয়ঃসন্ধি কালে রক্তে এএমএইচ-এর পাঠ বাড়তে শুরু করে। ২৫ বছর বয়সে এই হরমোন উপস্থিতিতে উপস্থিত হয়। নিজের নেতৃত্বে এই হরমোনের কমতে থাকে। ন্যানোনোগ্রাম প্রতি মিলিটারে এএমএইচ-এর পরিমাপ করা হয়। সাধারণভাবে বলা হয়, ২৫ বছর বয়সে একজন মহিলার রক্ত ​​কম হয় ৩ ন্যানোগ্রাম প্রতি মিলিটার এএমএইচ হরমোনের কথা। ৩০-এ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় ২.৫, ৩৫-এ ২, ৪০-এ ১ থেকে ১। নেতাদের কাছে ২ ন্যাওনোগ্রাম লিটার বা তার বেশি এএম থাকতে সন্তানধারণে প্রতি মিলিএইচ ম্যাচের কথা নয়। ২ থেকে ১ এর মধ্যে থাকলে তাকে 'ভারেজ' বা সামনের দিক থেকে মধ্যম বলা হয়। আর ১ এর চেয়ে অনেক বেশি সেক্ষেত্রে দা কাছ থেকে ডিম্বাণু সংগ্রহ করে আইভিএফের পরামর্শ নেওয়ার দেওয়া উত্তরেরা। একটা জিনিস মনে রাখতে হবে, ল্যাবরেটরি ও তার মান বিশেষ ফলাফল কমবেশি হতে পারে। আর এএইচ খুব বেশিটাও ভালো এম লক্ষ্মণ শান্ত না। কারণ, পলিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমে (পিসিওএস) ভুগল অনেক সময় এএমএইচ বেশি আসে। 

সবশেষে বলা হয়, এএমএইচ কম হলে তাশের কারণ নেই। কারণ এএমএইচ শুধুমাত্র ডিমের সংখ্যা বা গঠন শক্তি জানতে পারি। একথা মনে রাখতে হবে, সন্তানধারণের জন্য শ' বা জার নয়, একটা ভাল ডিমই যথেষ্ট। সমীক্ষা মতামত, ওভারিয়ান রিজাভ এমনটিই তাদের ৩৩ শতাংশ নিজের ডিমে সন্তানধারণ করতে পারবে। তবে, যত দ্রুত সমস্যা ও তার কারণ চিহ্নিত করে চিকিৎসা শুরু করতে হবে, ভালো ফল পাওয়া যাবে।

স্বীকৃতি জিজ্ঞাসিত প্রশ্নমালা:

১) এএমএইচ রাজনীতিতে কি ডিমের গুণগত মান জানা যায়?

এএমএইচের ধারা সাহায্যে একজন মহিলার শরীর কত ডিম পাল্টে হতে পারে, তা জানতে পারে ব্যাখ্যার। যত বেশি সংখ্যায় ডিম থাকবে, সন্তানধারণ করতে হবে বেশি। কিন্তু ডিমের গুণগত মান, তা জানার জন্য বিশেষ কিছু নেই। এটুকু খালি বলা যেতে পারে, পুরনো কম হলে ডিমের গুণগত মান ভাল থাকে।

২) সন্তান গ্রহণের জন্য এএমএইচ কতটা প্রয়োজন?

সন্তানধারণে কর্মরত দেহে এএমএইচ-এর ধারা মোটামুটি ভাবে ১.০ থেকে ৪. ন্যানোগ্রাম প্রতি মিলিটারের মধ্যে থাকে। এএমএইচ ১ এর কম হলে 'ওভারিয়ান রিজার্ভ' প্রয়োজনের এলাকার খারাপ বা কম পরামর্শ নেওয়া হয় এবং সেতার কাছ থেকে ডিম্বাণু করে আইভিএফকে দেওয়ার প্রতিবাদেরা।  

 ৩) এএমএইচ কী ভাবে বাড়ানো যাবে?

এএমএইচ-এর সভাস্থলে আভ্যন্তরীণ একটি বিষয়। তাই আমাদের উপাদান বা উপায় কী ভাবে এটা বাড়ানো যাবে, নিজেকে নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয়। তবে, পলিস্টিক ওভারিয়ান ড্রোম বা অন্য কমিসিন শারীরিক সমস্যার জন্য এএমএইচ সেই সমস্যার চিকিৎসা করা যায়। আরও, উদ্বেগহীন বা স্ট্রেস কমানো, স্বাস্থ্যকর খাবার, নির্দিষ্ট সময়ে ঘুম, ঘুম নিয়ন্ত্রণে রাখা, যোগাসনের মতো জীবনযাত্রার অভ্যাস স্বাভাবিক ডিম্বাণু ও শুক্রাণুর মান ভাল করতে সাহায্য করে। কিছু সাপ্লিমেন্ট (ডিএইচইএ, কোনজাইম কিউই টেন, মেলাটোনি, ভিটামিন ডি) নিলে শরীর এএমএইচ-এর অংশ বাড়তে পারে। তবে, সুপারিশের পরামর্শ ছাড়া সাপ্লাই নেওয়া উচিত নয়। কারণ কারণ প্রতিক্রিয়া তার বিপরীত হতে পারে। আর আদপে এই স্যাপ্লিমিড কতটা কাজ দেয়, তা নিয়ে দুষ্টুমি রয়েছে এবং এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত গবেষণা আলোচনা।

৪) কী শব্দ শব্দ এএমএইচ বাড়বে?

খাবারের সঙ্গে আমার এএমএইচ-এর যোগ নেই। তবে ভিটামিন বি ৯ বা ফোলিকসিড সমৃদ্ধ সবুজ শাকপাতা, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যুক্ত ফল রসুন, ওমেগা অ্যাট্রি ফ্যাটিসি অ্যাটড পরিপূর্ণ আমন্ড, আখরোট, কুড়ো বীজ, ডিম খাবার খাবার ডিম্বাণুর মান করে ভালোভাবে সাহায্য করে।