গর্ভাবস্থার গর্ভাবস্থার সফল হল জানতে চিকিৎসকেরা সবচেয়ে বেশি জোর দেন শরীরে এইচসিজি হরমোনের উপর উপর k तो, सबसे पहले बिशেষে और এর মাত্রা হেরফের হয়। । हाँ, चिरचर्चा इत्तेह्ति फौंफ इत्हचक्छ्छि बछ्हি থাাতাত কিন্তু কিন্তু আইভিএফ সংরক্ষিত ভ্রূণ প্রতিস্থাপন কেন কেন এটা এটা হরমোন ও তার কার্যকারিতা এবং আইভিএফ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা। k
एक्जी ह्युमन के
এইচসিজি এইচসিজি পুরো কথাটা হিউম্যান কোরনিক।।।।।। । শরীরে শরীরে ও মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য এই হরমোন।।।।। গর্ভাবস্থার গর্ভাবস্থার শরীরে হরমোনের মাত্রা খুব থাকে।।।।।।।।। বিশেষ বিশেষ প্রথম সপ্তাহে প্রতি ৪৮ ৪৮-ঘণ্টার মধ্যে দ্বিগুণ দ্বিগুণ বাড়ে বাড়ে বাড়ে বাড়ে বাড়ে – তিন তিন পর ধীরে এই হরমোনের উপস্থিতি থাকে শরীরে।।।।। সব সব মিলিয়ে বলা বলা তিন ভ্রূণের স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির হার জানার জন্য এইচসিজি হরমোন অন্যতম সূচক সূচক। সূচক সূচক।
স্বাভাবিক গর্ভধারণে এইচসিজি
নারী দেহে ডিম্বাশয় প্রতি মাসে একটি করে ডিম ফ্যালোপিয়ান টিউবে আসে।।। এখানেই এখানেই সঙ্গে মিলনসাধনের ডিম্বাণু নিষিক্ত।।।।।। এরপর সেই নিষিক্ত ডিম জরায়ুতে যায়। সেখানে গিয়ে নিষিক্ত জরায়ুর দেওয়ালে নিজেকে প্রতিস্থাপিত করে প্ল্যাসেন্টা তৈরি হয়।।। এই এই সময় এইচসিজি হরমোন ক্ষরিত যা ভ্রূণকে বেড়ে তোলার সহায়ক পরিবেশ তৈরি করে।।
শরীরে শরীরে হরমোনের মূত্র ও রক্ত পরীক্ষার বোঝা যায়।।।।। চিকিৎসকেরা চিকিৎসকেরা এই উপস্থিতি ও বৃদ্ধির হার জন্য বিটাএইচসিজি পরীক্ষা করতে করতে বলেন বলেন বলেন বলেন বলেন এইচসিজি এইচসিজি লেভেলের হয় ইন্টারন্যাশনাল ইউনিটস মিলিলিটারে এমআইইউ এমআইইউ/एम.)। গর্ভাবস্থার গর্ভাবস্থার দিনে করা হচ্ছে তার উপরে এর নির্ভর করে।।। इसलिए, सामान्य तौर पर यह एक अच्छा विकल्प है।/এমএল-এর নীচে থাকলে রেজাল্ট ‘নেগেটিভ’ और এবং ২৫ এমইউইই/এমএল-এর উপর থাকলে ‘পজিটিভ’ বলা চলে। সংখ্যার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ, সেটা হল দিনকে এইচসিজি কী হারে বাড়ছে।।। তাই তাই জন্য কয়েকবার এই পরীক্ষা দেখে নেওয়া হয় সব ঠিকঠাক চলছে কি না।। সাধারণভাবে দু’দিনে দ্বিগুণ হয় এইচসিজি। ।
और भी बहुत कुछ
अभय-এর পুরো কথাটা हल, ইনভিট্রো फ़राज़ेशन। ভিট্রো কথার অর্থ শরীরের বাইরে। । প্রাকৃতিক প্রাকৃতিক উপায়ে যে যে সব হচ্ছে হচ্ছে তাদের নিজস্ব নিজস্ব ডিম্বাণু ডিম্বাণু ও ও শুক্রাণু নিয়ে ও শুক্রাণু নিয়ে শুক্রাণু শুক্রাণু ও ও শুক্রাণু ও ডিম্বাণু ডিম্বাণু ডিম্বাণু ডিম্বাণু দম্পতির দম্পতির সন্তান সন্তান সন্তান সন্তান সন্তান হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে হচ্ছে এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে সাহায্যে উৎকৃষ্ট ডিম্বাণু তৈরির চেষ্টা হয়।।।।।।। । সেই সেই মতো দেখে একটি ইনজেকশন হয় যা ডিম ফাটিয়ে ডিম্বাণুকে বাইরে বেরিয়ে আসতে সাহায্য। k । একই একই দিনে সংগ্রহ করে (ডোনার স্পার্মও হতে পারে পারে) পরীক্ষাগারে রেখে।। হয়।। ডিম্বাণু ডিম্বাণু শুক্রাণু নিষিক্ত করে ভ্রূণ তৈরি চিরাচরিত পদ্ধতিতে।।।।। অথবা অথবা শুক্রাণুকে ইঞ্জেক্ট করে ভ্রূণ তৈরি হয় হয় আইসিএসআই আইসিএসআই আইসিএসআই আইসিএসআই ()। ভ্রূণ তৈরি হয়ে যাওয়ার পরে তা ইনকিউবেটরে রাখা রাখা। পাঁচ পাঁচ ছ’দিনের মাথায় মাথায়, ষোলো বা ব্লাস্টোসিস্ট অবস্থায় ভ্রূণ মায়ের প্রতিস্থাপিত প্রতিস্থাপিত ক্যাথিটারের ক্যাথিটারের সাহায্যে সাহায্যে
सर्कथ ভ্রূণ প্রতিস্থাপন আইভিএফ পদ্ধতিতে
চিরাচরিত চিরাচরিত আইভিএফ একটা চ্যালেঞ্জ হল, এখানে এখানে বাইরে সৃষ্টি হওয়ার শরীরে যে প্রেগন্যান্সি হরমোন তৈরি তৈরি হওয়ার হওয়ার তা তা বাস্তবের বাস্তবের সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে সঙ্গে বাস্তবের বাস্তবের জৈবিক জৈবিক গর্ভধারণের ক্ষেত্রে প্রেগন্যান্সি হরমোন বৃদ্ধির ভ্রূণের বৃদ্ধির সঙ্গে তাল তাল রেখে হয় হয় হয় ঋতুচক্রর ঋতুচক্রর নিয়মে পর এই হরমোনাল হয়।।।।।।।।। यह बहुत अच्छा है और सबसे अच्छा है। এক, এক এক্ষেত্রে তৈরির জন্য ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত হয়।।।।।।।।। দুই, ডিম্বাণু নিষিক্তকরণে উদ্দীপনার নেওয়া।।।।।।। ফলে ফলে শরীরের ঋতুচক্রের সঙ্গে বিশেষ এই পরিস্থিতির হয় না।।। – প্ল্যাসেন্টার প্ল্যাসেন্টার ও হরমোন উৎপাদনের জন্য সুস্থ এন্ডোমেট্রিয়াল লাইনিং তৈরি হওয়া হওয়া জরুরি জরুরি জরুরি জরুরি কিন্তু আইভিএফ-এর ক্ষেত্রে ব্যবহারের ফলে এই লাইনিং বিকাশের হার ভ্রূণের বিকাশের সঙ্গে সহাবস্থান।।।।।। না। সহাবস্থান সহাবস্থান সহাবস্থান সহাবস্থান সঙ্গে সঙ্গে বিকাশের ভ্রূণের ভ্রূণের ভ্রূণের হার হার এই এই থেকে প্রতিস্থাপনের পরেও গর্ভপাতের একটা থেকে যায়।।।।।
সেই সেই কারণে ভ্রূণে আইভিএফ (ফ্রোজেন এমব্রায়ো বা এফইটি এফইটি) করার পরামর্শ।। চিকিৎসকেরা।। সদ্য সদ্য ডিম্বাণুতে কয়েকদিন পরে প্রতিস্থাপন করে সংরক্ষণ করে রেখে দেওয়া হয় বিশেষ ব্যবস্থায়।। ।
ভ্রূণ প্রতিস্. গর্ভধারণের সম্ভাবনার হার বাড়িয়ে দিচ্ছে। সমীক্ষায় সমীক্ষায় দেখা, আইভিএফ প্রক্রিয়ায় ভ্রূণ প্রতিস্থাপনে সম্ভাবনা প্রায় জৈবিক উপায়ে উপায়ে সমান।। সমান গর্ভপাতের গর্ভপাতের তুলনায় এবং ভ্রূণের বিকাশের যথাযথ।।।।।।।।।
सर्कथ ভ্রূণ প্রতিস্থাপনের পরে এইচসিজি লেলের
চিরাচরিত চিরাচরিত আইভিএফ ডিম্বাশয়কে করার পাশাপাশি প্রতিস্থাপনের জন্য অতিরিক্ত এইচসিজি হরমোন বাইরে থেকে শরীরে দেওয়া। k সংরক্ষিত ভ্রূণ প্রতিস্থাপনে তা করা হয় না। । सबसे अच्छा और सबसे आसान तरीका/এমএল-এর হলে রেজাল্ট নেগেটিভ এবং ২৫ বেশি হলে রেজাল্ট পজিটিভ পজিটিভ হয় হয় হয় হয় হয় হয় হয় ধরা ধরা ধরা ধরা পজিটিভ পজিটিভ পজিটিভ
এইচসিজি এইচসিজি মনিটর গর্ভপাতের সম্ভাবনা রয়েছে কিনা করা যায়।।।।। यह बहुत ही महत्वपूर्ण है/এমএল-এর কম হলে গর্ভাপাতের ঝুঁকি ৮৯ শতাংশ রয়েছেছেছে अब तक दिन के अंत में एक ही समय में एक ही समय में/এমএল-বেশি বেশি সুস্থ সন্তানের জন্মের সম্ভাবনা শতাংশ রয়েছে ধরা হয়।।।। এই এই এইচসিজি দিয়েই জানা যায় বা ততোধিক সন্তানের জন্মের সম্ভাবনা আছে কি না।। একটি একটি থাকলে দিনের মাথায় এইচসিজি ৩৩৯ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ/এমএল, যমজে ক্ষেত্রে তা হবে ৫৪৪ এমআইইউ/এমএল.
যদিও যদিও হরমোনের মাত্রার চেয়ে কী হারে তার উপরেই সবচেয়ে বেশি বেশি গুরুত্ব দেন দেন দেন সংরক্ষিত সংরক্ষিত প্রতিস্থাপনের গর্ভাবস্থার ১৭ দিনে ২০০ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ এমআইইউ/এমএল-এর বেশি থাকলে তা সফল হয়েছে ধরা হয়।
বহু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
১-১ ফ্রেশ আর ফ্রোজেন ট্রান্সফারে এইচসিজি কী পার্থক্য থাকে থাকে থাকে?
সাধারণত সাধারণত (ফ্রেশ) পদ্ধতিতে পদ্ধতিতে ভ্রূণ লেভেল এইচসিজি থাকে থাকে কারণ এক্ষেত্রে এইচসিজি থেকে করা করা হয় হয় হয় সেই সেই অনেক ফলস পজিটিভ প্রেগন্যান্সি আসে।।।।।।।।। दूसरी ओर, सबसे अच्छा तरीका । তাই তাই উপায়ে যে মাত্রা থাকা দরকার থাকে এক্ষেত্রে এক্ষেত্রে (২৫ ২৫/এমএল-এর বেশি और এবং প্রতি দু’দিনে দ্বিগুণ।
২) इस्कसी লেভেল বেশি থাকার অর্থ কী?
उदाहरण के लिए, एक और एक घर के मालिक के रूप में। তাই এইচসিজি-মাত্রা মাত্রা বিশেষে হেরফের হয় এবং আপেক্ষিক।।।।।। তবে, তবে ভাবে বেশি আছে মানে গর্ভধারণ স্বাভাবিক নেওয়া হয়।।। কিন্তু, কিন্তু খুব হলে সেটা যমজ বা একাধিক ইঙ্গিত দেয়।।। আর আর এইচসিজি আগত সন্তানের ডাউন সিনড্রোমের থাকে।।।।।।। এই এই সব, এইচসিজির মাত্রা না বেশি কম কম, এই চিন্তা উপরেই ছেড়ে দেওয়া।।। উচিত।।। উচিত। দেওয়া দেওয়া ছেড়ে ছেড়ে ছেড়ে ছেড়ে উপরেই উপরেই উপরেই
এইচসিজি লেভেল কম থাকার অর্থ কী?
एस्कॉर्ट ऐक बकेट, केम ऐचैसी एन एन केারণেে হ তাই তাই এইচসিজি বা কম, ঝট করে থেকে কোনও সিদ্ধান্তে আসা নয়।। নয়। উচিত।। কারণ কারণ হারে বাড়ছে সেটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ চিকিৎসকেরা এই হিসাব বেশি বেশি ভাল করবেন করবেন করবেন তবুও তবুও বলা, এইচসিজি প্রয়োজনের অনেকটা কম সব কিছু ঠিক ঠিক অনুমান করা হয় হয় করা করা হয় করা করা করা করা হয় করা অনুমান অনুমান অনুমান অনুমান নেই নেই ঠিক ঠিক ঠিক কিছু কিছু কিছু সব গর্ভপাতের গর্ভপাতের থাকতে আবার ইকোপ্টিক প্রেগন্যান্সিও পারে।।।।।।।।।